اهل بیت ع

খাতামুল আম্বিয়া হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পর আর কোন নবি আগমন করবেন না। তিনিই সর্বশেষ নবি। তাঁর শরিয়াত কিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সারা বিশ্বের নবি; সুতরাং আর কোন নবির প্রয়োজন নেই।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
এমন অনেক দোয়া রয়েছে যা পাঠ করলে অত্যন্ত তাড়াতাড়ি মানুষের সমস্যা সমাধান হয়। এধরণের দোয়াসমূহের মাঝে একটি দোয়া হচ্ছে হজরত আলি (আঃ) এর দোয়া যা কুফার মসজিদে পাঠ করেন।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
ইমাম সাদিক (আঃ) পবিত্র আহলেবাইতের ষষ্টম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। হজরত আবু হানিফ (রহঃ) তাঁর ছাত্র ছিলেন।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে নন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম সাদিক (আঃ) পবিত্র আহলেবাইতের ষষ্টম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। হজরত আবু হানিফ (রহঃ) তাঁর ছাত্র ছিলেন।
ইমাম সাদিক (আঃ) পবিত্র আহলেবাইতের ষষ্টম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। হজরত আবু হানিফ (রহঃ) তাঁর ছাত্র ছিলেন।
হজরত মুহাম্মাদ (সা.) চল্লিশ বছর বয়সে উপনিত হওয়ার পর রেসালত প্রাপ্ত হন। তিনি সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল।
জিয়ারতে আলে ইয়াসিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিয়ারত। এ জিয়ারতের মাধ্যমে আমরা জামানার ইমামের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারি।
যুগের ইমাম হবেন নিষ্পাপ। তিনি ভুলের উর্ধে হবেন এবং সকলের চেয়ে জ্ঞানী ব্যাক্তি হবেন। তিনি অত্যন্ত দয়ালু হবেন।
রাসুল (সাঃ) আমাদের জন্য কোরআন ও আহলেবাইত (আঃ) কে রেখে গিয়েছেন। আামদেরকে রাসুলের পর কোরআন শরিফ তাঁর আহলেবাইতের আনুগত্য করতে হবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
যুগের ইমাম হবেন নিষ্পাপ। তিনি ভুলের উর্ধে হবেন এবং সকলের চেয়ে জ্ঞানী ব্যাক্তি হবেন। তিনি অত্যন্ত দয়ালু হবেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) রাসুলে আকরাম (সাঃ) এর সুন্নাকতকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কারবালার মাঠে নজির বিহিন ত্যাগ স্বীকার করেছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ)ইসলামের জন্য এমন ত্যাগ স্বীকার করেছেন যে সারা পৃথিবীই তাঁর জন্য কাঁদেন।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।

পৃষ্ঠাসমূহ