اهل بیت ع
বার খলিফা দ্বরা নিষ্পাপ ইমামগণকে বুঝানো হয়েছে। তাঁরা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হয়েছেন। নবুওয়াতের পর ইমামতের ধারা চালু হয়েছে। সর্বপ্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্বশেষ ইমাম হচ্ছেন হজরত মাহদি (আ.)।
রাসুল (সা.) এর বংশ তাঁর মেয়ে ফাতেমা (আ.) এর মাধ্যমে প্রসার লাভ করেছে। হজরত ফাতেমা (আ.) এর দু’সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আ.) এর মাধ্যমে নবির বংশ সারা পৃথিবীতে বিস্তার লাভ করেছে।
হজরত ফাতেমা (আঃ) সর্বদা পিতার উম্মতের জন্য দোয়া করতেন। তিনি কখনো নিজের জন্য দোয়া করতেন না। কিয়ামতের দিন তিনি শাফাআতের অনুমতি প্রাপ্ত হবেন।
হজরত ফাতেমা (আ.) বিশ্ব নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর মেয়ে। তিনি বেহেশতের নারীদের সরদারিনী। তিনি হচ্ছেন মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁর রওজা মদিনায় রয়েছে কিন্তু কেউ জানেনা যে তাঁর রওজা কোনটি।
হজরত ফাতেমা (আ.) তাঁর পিতার এত খেদমত করতেন যে রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা উম্মে আবিহা অর্থাৎ ফাতেমা তার পিতার মা। হজরত ফতেমা (আ.) পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ নারী।
হজরত ফাতেমা (আ.) নিজ হাতে জাতা দিয়ে আটা তৈরী করে রুটি বানাতেন। বাড়িতে কাজের মেয়ে থাকা সত্বেও নিজ হাতে কাজ করতেন। বাড়ির কাজগুলো কাজের মেয়ের সাথে ভাগ করে নিতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মানব জাতির জন্য উত্তম শিক্ষক। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি আল্লাহ তায়ালার নিকট হতে জ্ঞান প্রাপ্ত হন।
কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা হজরত ফাতেমা (আঃ) কে শাফায়াতের অনুমতি দিবেন। হজরত ফাতেমা (আঃ) তাঁর প্রতি মহব্বতকারীদেরকে শাফাআত করবেন। ফাতেমা (আঃ) বেহেশতে প্রবেশ করলে বেহেশত গর্ভ করবে।
হজরত ফাতেমা (আ.) বিশ্ব নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর মেয়ে। তিনি বেহেশতের নারীদের সরদারিনী। তিনি হচ্ছেন মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁর রওজা মদিনায় রয়েছে কিন্তু কেউ জানেনা যে তাঁর রওজা কোনটি।
হজরত ফাতেমা (আঃ) জীবনের সবকিছু তাঁর পিতার উম্মতের জন্য উৎসর্গ করেছেন। তিনি পিতার উম্মতের জন্য কিয়ামতের দিন সুপারিস কারা অনুমতি পাবেন।
ভিডিওঃ ইমাম হুসাইন (আ.) এর জারি মোবারক তৈরী ও স্থাপন
ইমাম রেজা (আঃ) মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পবিত্র আহলে বাইতের অষ্টম ইমাম। তিনি মদিনায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং তাঁর মাজার শরিফ ইরানের খোরাসান প্রদেশের মাসহাদ শহরে বিদ্যমান রয়েছে।
ইমাম রেজা (আ.) পবিত্র আহলেবাইতের অষ্টম ইমাম। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁর মাজার শরিফ ইরানের মাশহাদ শহরে। প্রতি দিন লাখ লাখ লোক জিয়ারতের জন্য তাঁর মাজারে আগমন করে থাকে।
ইমাম রেজা (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর অষ্টম ইমাম। তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর হাদিস হতে উপকৃত হব।
ইমাম রেজা (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর অষ্টম ইমাম। তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর হাদিস হতে উপকৃত হব।
আসসালামু আলাইকা ইয়া আলি ইবনে মুসা আর রেজা (আঃ)। ইমাম রেজা (আঃ) পবিত্র আহলে বাইতের ৮ ম ইমাম। তাঁর মাজার ইরানের খোরাসান প্রদেশের মাসহাদ শহরে বিদ্যমান রয়েছে। প্রতি দিন সেখানে লক্ষ্য লক্ষ্য লোক জিয়ারত করতে আসেন।
নবিগণ মানুষের হেদায়াতের জন্য আগমন করেছেন। তাঁরা যাকিছু করেন তার সবকিছুই মানুষের মঙ্গলের জন্য। তিনি অত্যন্ত দয়ালু ছিলেন।