امام زاده ها و معصومین
হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) এর যিয়ারতের পূর্বে কিছু আমল রয়েছে যা সম্পাদন করা হচ্ছে উত্তম। আমল সমূহ হচ্ছে নিন্মরূপ: ১- যিয়ারতের পূর্বে যিয়ারতের নিয়ত করে গোসল করা। ২- নতুন অথবা পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা এবং সুগন্ধি ব্যাবহার করা। ৩- শান্ত এবং স্থির মনে যিয়া
যখন হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) সাভেতে মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন তখন কেন তিনি সাভেতে অবস্থান করেননি এবং কেন কুম অভিমুখে রওনা হওয়ার নির্দেশ দান করেন?
হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) ছিলেন হযরত ইমাম মুসা ইবনে জাফর (আ.) এর কন্যা। তিনি শিয়াদের মাঝে কারিমায়ে আহলে বাইত (আ.) নামে সুপ্রসিদ্ধ। এছাড়া তিনি তাহেরা, হামিদা, বিররাহ, রাশিদা, তাকিয়া, নাকিয়া, সাইয়্যিদা, রাদ্বিয়া, উখতুর রেযা, সিদ্দিকা, শাফিয়া ইত্যাদ
প্রত্যেক নর নারীর প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরে বিবাহ করা হচ্ছে রাসুল (সা.)’এর সুন্নাত। কিন্তু অনেকের মনে প্রশ্নে সঞ্চার হতে পারে তাহলে কেন ইমাম কাযিম (আ.) এর কন্যা হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) বিবাহ করেননি? লেখক, গবেষক এবং ঐতিহাসিকগণ উক্ত প্রশ্নের একাধিক উত্তর ত
হযরত মাসুমা (সা. আ.) ১৭৩ হিজরীর পহেলা জ্বিলকদ মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ইমাম মুসা ইবনে জাফর ছিলেন, নবী বংশের নবম পুরুষ এবং আহলে বাইতের সপ্তম ইমাম। তাঁর মায়ের নাম নাজমা খাতুন এবং তিনি তার যুগের মহিলাদের মধ্যে সম্মানীত ও পরিশীলিত নারী হিসাবে সুখ্যা
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং তাঁর পবিত্র আহলে বাইত (আ.) আলোকিত চরিত্র ও মানবীয় সব গুণাবলীর শ্রেষ্ঠ আদর্শ। মহান আল্লাহ বিশ্বনবী (সা.)-কে প্রদীপের সাথে তুলনা করেছেন। প্রদীপের বৈশিষ্ট্য হল, এক প্রদীপ থেকে জ্বালানো যায় অনেক প্রদীপ। তেমনি করে মহাপুরুষের
তাঁর বাবা ছিলেন শিয়াদের সপ্তম ইমাম হযরত ইমাম মুসা বিন জাফর (আ.)। তাঁর সম্মানিত মাতার নাম হযরত নাজমা খাতুন (সা আ.)। হযরত নাজমা খাতুন (সা. আ.) অষ্টম ইমাম হযরত মুসা বিন রেজা (আ.) এরও মা ছিলেন। সুতরাং হযরত মাসুমা (সা. আ.) ও হযরত ইমাম রেজা (আ.) আপন ভাই-বোন ছিল
হজরত ফাতেমা (সা.আ.) ইমাম মূসা কাযিম (আ.)’এর সন্তানদের মধ্যে তাঁর ভাই ইমাম রেযা (আ.)’এর মতো পবিত্র এবং বিশেষ বৈশিষ্টের অধিকারি ছিলেন।
হযরত ফাতেমা মাসুমা বাবা ছিলেন শিয়াদের সপ্তম ইমাম হযরত ইমাম মুসা বিন জাফর (আ.)। তাঁর সম্মানিত মাতার নাম হযরত নাজমা খাতুন (সা আ.)। হযরত নাজমা খাতুন (সা. আ.) অষ্টম ইমাম হযরত মুসা বিন রেজা (আ.) এরও মা ছিলেন। সুতরাং হযরত মাসুমা (সা. আ.) ও হযরত ইমাম রেজা (আ.) আ
হজরত ফাতেমা মাসুমা (সা.আ.) হচ্ছেন ইমাম মূসা (আ.)’এর কন্যা এবং তাঁর মাতার নাম হচ্ছে নাজমা খাতুন। তিনি ১৭৩ হিজরি ১লা জিলকদে মদিনাতে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০ হিজরিতে খলিফা মামুনের জোর তাকিদের কারণে ইমাম রেযা (আ.) মার্ভ’এর উদ্দেশ্যে রওনা হন। তার এক বছর পরে অর্থাৎ
নবীজীর আহলে বাইতের মহিয়সী নারী হযরত মাসুমা (সা)'র শুভ জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আপনাদের সবার প্রতি রইলো আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তার আসল নাম ছিল ফাতেমা। মাসুমা ছিল তাঁর উপাধি। তিনি ছিলেন ইমাম মূসা কাজেম (আ) এর কন্যা এবং ইমাম রেযা (আ) এর বোন। ইতিহাসের কা
একদা এক লোক ইমাম আলি নাক্বি (আ.) এর সমিপে উপস্থিত হয়। ইমাম তাকে জিজ্ঞাসা করেন তুমি কোথায় ছিলে? সে ইমাম (আ.) বলে: আমি ইমাম হুসাইন (আ.) এর যিয়ারত করতে গেছিলাম। ইমাম (আ.) তাকে বলেন: কেন তুমি আব্দুল আযিমের যিয়ারত করতে যাও না? কেননা তার যিয়ারত করলেও তুমি ইমাম
মরহুম আয়াতুল্লাহ মোল্লা মোহাম্মাদ হাশেম খোরাসানি লিখেছেন যে, নাজাফ-এ আশরাফের একজন আলেম যার নাম ছিল “শাইখ মোহাম্মাদ আলি শামী” তিনি আমাকে বলেন: আমার মায়ের দাদা যার নাম ছিল সৈয়দ ইব্রাহিম দামেস্কি। তাঁর পূর্ব পুরুষ ছিলেন সৈয়দ মোতর্যা। তাঁর বয়স ছিল ৯০ বছর। তাঁ
হজরত সকিনা এবং হজরত রুকাইয়া উক্ত নাম দুটি নিয়ে ইতিহাসে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, ইমাম হুসাইন (আ.)’এর হজরত সকিনা এবং হজরত রুকাইয়া নামের কোন মেয়ে ছিল? যিনি তিন অথবা চার বছর বয়সে কারবালাতে উপস্থিত ছিলেন এবং দামেস্কে শাহাদত বরণ করেন?
নামঃ আব্দুল্লাহ। পিতাঃ হুসাইন বিন আলী বিন আবি তালিব (আ.)। মাতাঃ রোবাব। জন্মঃ ১০ই রজব ৬০ হিজরী মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যুঃ ছয় মাস বয়সে কারবালায় শহীদ হন।
যতদিন পযন্ত হজরত খাদিজা জিবীত ছিলেন ততদিন পযন্ত রাসুল (সা.) অন্য কাউকে বিবাহ করেননি। অনুরূপভাবে যতদিন পযন্ত হজরত ফাতিমা (সা.আ.) জিবীত ছিলেন হজরত আলী (আ.) আর কাউকে বিবাহ করেননি। হজরত ফাতিমা যাহরা (সা.আ.) হজরত আলী (আ.) এর সাথে প্রায় ৯ বছর জীবন যাপন করেন এবং
হযরত আবুল ফজল আব্বাস বিন আলী (আ.) ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে অশ্রুভেজা ও রক্তমাখা নামগুলোর মধ্যে অন্যতম। অতি উচ্চ পর্যায়ের পৌরুষত্ব, মহানুভবতা, ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং বিশ্বনবী (সা.)'র পবিত্র আহলে বাইতের প্রতি চরম বা একনিষ্ঠ নিরঙ্কুশ আনুগত্যের জন্য ইতিহাসে তাঁর