حضرت زهرا س
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তিনি নিষ্পাপ বা মাসুম। তিনি বেহেশতী মহিলাদের সরদার। তাঁর দুই সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আঃ) বেহেশতী যুবকদের সরদার।
নাজরানের খৃষ্টানরা রাসুল (সাঃ) কে নবি হিসেবে চিন্তে পারার পরও তাঁকে মানতে অস্বীকার করে। আল্লাহর তরফ হতে আয়াত অবতীর্ণ হয় মোবাহিলা করার জন্য। খৃষ্টনরা আহলে বাইত (আঃ) কে চিন্তে পারার কারণে মোবাহিলা করতে অস্বীকার করে।
১- মেশকাত দ্বারা রাসুল (সা.) কে বুঝানো হযেছে। ২- মেসবাহ দ্বারা হজরত আলী (আ.) কে বুঝানো হয়েছে। ৩- যোজাজ দ্বারা হাসান ও হুসাইন (আ.) কে বুঝানো হয়েছে। ৪- আলী ও ফাতিমা (আ.) এর ঘর হচ্ছে নবীদের ঘরের ন্যায়।
১-ইসলাম ধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ দ্বীন। ২- হজরত ঈসা (আ.) এর ইমাম হচ্ছে ইমাম মাহদী (আ.)। ৩- আলী, ফাতিমা, হাসান ও হুসাইন (আ.) হচ্ছেন রাসুল (সা.) এর আহলে বাইত।
ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আ.) অসুস্থ হন। রাসুল (সা.) তাদেরকে দেখার জন্য আসেন। তিনি ইমাম আলি ও মা ফাতেমা (আ.) কে মানত করতে বলেন। তাঁরা তিন দিন রোজা মানত করেন। অতপর তিন দিন রোজা রেখে এফতারের জন্য যে খাদ্য তৈরী করেন তা ফকির, এতিম ও মিসকিনকে দান করেন।
হজরত ফাতেমা (আ.) এর পুরো জীবন সততার ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিল। তিনি ছিলেন মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি সর্বদা আল্লাহর এবাতদ করতেন।
১- ফাতিমা (সা.আ.) ও তাঁর শিয়াদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে রাখা হবে। ২- মোহাব্বাত হলো দ্বীনের একটি অংশ্ ৩- কেন ফাতিমা (সা.আ.) অল্প বয়সেই শাহাদত বরণ করেন।
মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ এর অবমাননাকর ফিল্ম নির্মাণের প্রতিবাদে মুসলিম জাহানের মহান রাহবার আলি খামেনায়ীর বাণী
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।