حضرت زهرا س

হজরত ফাতেমা (আ.) বিশ্ব নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর মেয়ে। তিনি বেহেশতের নারীদের সরদারিনী। তিনি হচ্ছেন মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁর রওজা মদিনায় রয়েছে কিন্তু কেউ জানেনা যে তাঁর রওজা কোনটি।
হজরত ফাতেমা (আ.) তাঁর পিতার এত খেদমত করতেন যে রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা উম্মে আবিহা অর্থাৎ ফাতেমা তার পিতার মা। হজরত ফতেমা (আ.) পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ নারী।
হজরত ফাতেমা (আ.) নিজ হাতে জাতা দিয়ে আটা তৈরী করে রুটি বানাতেন। বাড়িতে কাজের মেয়ে থাকা সত্বেও নিজ হাতে কাজ করতেন। বাড়ির কাজগুলো কাজের মেয়ের সাথে ভাগ করে নিতেন।
, হজরত, ফাতেমা, মাসুম, নিষ্পাপ, সকল, আদর্শ, জন্মদিবস, আমরা, মা, দিবস, পালন,  fatema, mohammam, hasan, hosain, makka, madina, ali, islam, mosolman, doa,
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
ফাতেমা যাহরা, তাহেরা, উম্মে আবিহা, জান্নাতুল বাকি, সিদ্দিকা,
হজরত ফাতেমা (আঃ) মানব জাতির জন্য উত্তম শিক্ষক। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি আল্লাহ তায়ালার নিকট হতে জ্ঞান প্রাপ্ত হন।
ফাতেমা যাহরা, তাহেরা, উম্মে আবিহা, জান্নাতুল বাকি, সিদ্দিকা,
কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা হজরত ফাতেমা (আঃ) কে শাফায়াতের অনুমতি দিবেন। হজরত ফাতেমা (আঃ) তাঁর প্রতি মহব্বতকারীদেরকে শাফাআত করবেন। ফাতেমা (আঃ) বেহেশতে প্রবেশ করলে বেহেশত গর্ভ করবে।
ফাতেমা যাহরা, তাহেরা, উম্মে আবিহা, জান্নাতুল বাকি, সিদ্দিকা,
হজরত ফাতেমা (আ.) বিশ্ব নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর মেয়ে। তিনি বেহেশতের নারীদের সরদারিনী। তিনি হচ্ছেন মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁর রওজা মদিনায় রয়েছে কিন্তু কেউ জানেনা যে তাঁর রওজা কোনটি।
ফাতেমা যাহরা, ফাতিমা যাহরা, উম্মে আবিহা, জান্নাতুল বাকি, সিদ্দিকা,
হজরত ফাতেমা (আঃ) জীবনের সবকিছু তাঁর পিতার উম্মতের জন্য উৎসর্গ করেছেন। তিনি পিতার উম্মতের জন্য কিয়ামতের দিন সুপারিস কারা অনুমতি পাবেন।
হজরত আলী ও ফাতেমা (আঃ) বিবাহ জমিনে সংঘটিত হওয়ার পূর্বে মালাকুতে আলাতে সংঘটিত হয়। মহান আল্লাহর নির্দেশেই রাসুল (সাঃ) হজরত আলী (আঃ) এর সাথে হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিবাহ দেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মহানবি হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছেন। তিনি সর্বদা পিতার উম্মতের জন্য দোয়া করতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মেয়ে এবং জান্নাতের নেত্রী। রাসুল (সাঃ) এর বংশ তাঁর মাধ্যমে বিস্তৃতি লাভ করেছে। তিনি মহিলাদের মর্যাদাকে সমুন্নত করেছেন।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) অত্যন্ত নম্র ছিলেন। তিনি নিজে না খেয়ে গরিব দুঃখিদের দান করতেন। তাঁর বাড়িতে কোন ভিক্ষুক এসে খালি হতে ফিরে যেত না। তিনি সর্বদা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তিনি নিষ্পাপ বা মাসুম। তিনি বেহেশতী মহিলাদের সরদার। তাঁর দুই সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আঃ) বেহেশতী যুবকদের সরদার।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর মেয়ে হজরত ফাতেমা (আঃ) কে কিছু বিশেষ আমল শিক্ষা দেন। এ আমলসমূহ আমরাও আজনজাম দিতে পারি।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।

পৃষ্ঠাসমূহ