تقویم
১৩৭৪ বছর আগে ৬১ হিজরির এ দিনে (দোসরা মহররম) কারাবালার কালজয়ী বিপ্লবের মহানায়ক হযরত ইমাম হুসাইন (আ.) বিশ্বের সবচেয়ে করুণ অথচ বীরত্বপূর্ণ ঘটনার অকুস্থল কারবালায় এসে পৌঁছেন। ইসলামকে রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগের দৃষ্টান্ত রেখে ৮ দিন পর মানবতার শত্রুদের হা
আশআশ বিন কাইস ছিল রাসুল (সা.)’এর একজন সাহাবি। কিন্তু রাসুল (সা.)’এর ওফাতের পরে সে মুরতাদ হয়ে যায়। যখন হজরত আবু বকরের এর সৈন্যরা তাকে আটক করে মদিনাতে নিয়ে আসে তখন তিনি তাকে ক্ষমা করে দেন এবং নিজের বোনে উম্মে ফারওয়া যার এক চোখ খারাপ ছিল তার সাথে বিয়ে দেন।
কারবালার ঘটনার পরে যখন মহাবেয়াদব ইয়াজিদের কাছে কালজয়ী কারবালা বিপ্লবের মহানায়ক ও শহীদদের সর্দার ইমাম হুসাইন (আ.) এর কর্তিত শির মুবারক আনা হয় তখন ইয়াজিদ তার হাতে থাকা বেতের ছড়িটি দিয়ে ওই পবিত্র শিরে খোঁচা মারতে থাকে। (হাসান বসরির বর্ণনা, ইবনে কাসির
ইসলামি ইতিহাসের কালো অধ্যায় হিসেবে পরিচিত হচ্ছে শিমার বিন যুলজাওশান। তার উপনাম আবু সাবেগা, সে ছিল হাওয়াযান উপজাতীয়দের অনুগামী। সে কারবালাতে ইমাম হুসাইন (আ.)’এর বিরূদ্ধে কুফার সেনাবাহিনির প্রধানের দ্বায়িত্বে ছিল।
মুহররমের নয় তারিখে কারবালায় ঘটে যাওয়া ঐতিহাসিক ঘটনার বার্ষিকী আবারো আমাদের স্মৃতির দরোজায় কড়া নাড়ছে। আরবি ভাষায় এর প্রতিশব্দ হচ্ছে তাসুয়া। তাসুয়া আয়নার মতো আমাদের সামনে আসে আর তাতে প্রতিবিম্বিত হই আমরা সবাই। কী করেছিলেন ইমাম হোসাইন (আ),কী করনীয় আমাদের,আর
১৩৭১ চন্দ্র বছর আগে ৬৪ হিজরির এই দিনে (২৭ মহররম) পাষণ্ড ইয়াজিদের বর্বর সেনারা হাসিন বিন নুমাইরের নেতৃত্বে (কারবালার মহাঅপরাধযজ্ঞ সম্পাদনের তিন বছর পর) পবিত্র মক্কা অবরোধ করে।