اهل بیت ع
অবশ্যই উলিল আমর বা নির্দেশ দাতা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হতে হবে। উলিল আমর অবশ্যই নিষ্পাপ ও নির্ভুল হতে হবে। কেননা যে ব্যক্তি নিজে ভুল করে সে অন্য কে সঠিক পথে চলার নির্দেশ দিতে পারে না। যে একটি ভুল করে সে একাধিক ভুলও করতে পারে।
১-ইমাম মাহদী (আ.) এর জন্য দোয়া করলে খোদা তার ইবাদতকে সত্যায়িত করবেন। ২-দোয়াকারী কেয়ামতের দিন পিপাসিত হবে না। ৩-দোয়াকারীর হিসাব কিতাব সহজ হবে। ৪-তাঁর জন্য দোয়া করলে ঈমান পরিপূর্ণ হবে।
১-দোয়া হচ্ছে মুমিনদের জন্য ঢাল স্বরূপ। ২-রাসুল (সা.) এর আহলে বাইত হচ্ছেন আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন (আ.)। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) হচ্ছেন রাসুল (সা.) এর ১২তম খলিফা। ৪-মাহদী (আ.) এর আবিভার্বের জন্য দোয়া করলে শয়তান কষ্ট পাই।
শবে কদরে আল্লাহর তরফ হতে ফেরেশতাগণ আল্লাহর সালাম বা শান্তি নিয়ে জমিনে অবতীর্ণ হয়ে থাকেন। যখন রাসুল (সা.) জীবিত ছিলেন তখন তাঁর নিকট ফেরেশতাগণ অবতীর্ণ হতেন কিন্তু এখন তিনি বিদ্যমান নেই, তাহলে ফেরেশতাগণ কার নিকট অবতীর্ণ হবেন?
ইমাম হাসান (আ.) পবিত্র মদিনা নগরীতে তৃতীয় হিজরীতে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর নানা হচ্ছেন হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং পিতা হজরত আলী (আ.) এবং তাঁর মাতা হজরত ফাতেমা (আ.)। তিনি বেহেশতের যুবকদের সরদার।
আমরা সারা বৎসর আল্লাহর এবাদত করি কিন্তু রমজান মাসে এবাদতের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এ মাস রহমতের মাস। এ মাসে আল্লাহ হচ্ছেন মেজবান আর তাঁর বান্দারা হচ্ছে মহমান। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই মেজবান তার মেহমানের চাওয়াকে পুরন করে থাকে।
ইমাম মেহদি (আ.) পবিত্র আহলে বাইতের বারতম ইমাম। তিনি আমাদের মাঝেই উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাকে দেখতে পাই না, কেননা আল্লাহ তাঁকে আমাদের চোখের আড়ালে রেখেছেন। তাঁকে ইমাম হিসেবে গ্রহণ করা আমাদের সকলের কর্তব্য।
১-আলী (আ.) এর সন্তানের নাম হজরত আবু বকরের নামে নামকরণ করা হয়নি। ২-হজরত ওমরের অভ্যাস ছিল মানুষের নাম পরিবর্তন করা। ৩-শিয়াদের এজিদ, মাবিয়া, শিমর এধরণের নামের সাথে কোন দ্বন্দ নেই। ৪-ইমামদের সাহাবীদের নামও এজিদ, মাবিয়া, শিমর ছিল।
ইমাম সাদিক (আ.) নবি বংশের ষষ্ঠ ইমাম ছিলেন। তিনি জ্ঞান বিকাশের ক্ষেত্রে প্রচুর অবদান রেখেছেন। চার হাজারেরও বেশি ছাত্র তাঁর নিকট শিক্ষা গ্রহণ করেছে।
ইমাম সাদিক (আ.) নবি বংশের ষষ্ঠ ইমাম ছিলেন। তিনি জ্ঞান বিকাশের ক্ষেত্রে প্রচুর অবদান রেখেছেন। চার হাজারেরও বেশি ছাত্র তাঁর নিকট শিক্ষা গ্রহণ করেছে।
১-আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পছন্দ করে ও তারও আল্লাহকে পছন্দকরেন। ২-মু’মিনদের বরাবরে তারা নম্র ও অনুগ্রহকারী। ৩-মুশরিকও দুশমনদের বরাবরে শক্তিশালী ও দুর্দমনীয়। ৪-সর্বদা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করাতে অব্যাহত থাকে। ৫-কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে কোন কিছুর ভয় পায়না।
১- মেশকাত দ্বারা রাসুল (সা.) কে বুঝানো হযেছে। ২- মেসবাহ দ্বারা হজরত আলী (আ.) কে বুঝানো হয়েছে। ৩- যোজাজ দ্বারা হাসান ও হুসাইন (আ.) কে বুঝানো হয়েছে। ৪- আলী ও ফাতিমা (আ.) এর ঘর হচ্ছে নবীদের ঘরের ন্যায়।
১-ইসলাম ধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ দ্বীন। ২- হজরত ঈসা (আ.) এর ইমাম হচ্ছে ইমাম মাহদী (আ.)। ৩- আলী, ফাতিমা, হাসান ও হুসাইন (আ.) হচ্ছেন রাসুল (সা.) এর আহলে বাইত।
১- আয়াতে তাতহীর রাসুলের পরিবার আলী, ফাতিমা, হাসান হুসাইন (আ.) এর শানে নাযিল হয়? ২- উক্ত আয়াতটি উম্মে সালামা (রা.) এর ঘরে নাযিল হয়। ৩- সূরা আহযাবের ৩৩ নং আয়াতকে আয়াতে তাতহীর বলা হয়।
আলি (আ.) জীবনের সবকিছু দিয়ে রাসুল (সা.) কে সাহায্য করেছেন। এমনকি হিজরতের সময় মক্কার কাফেরদের তরবারীর নিচে শুয়ে ছিলেন যাতে করে রাসূল (সা.) হিজরতের জন্য নিরাপত্তার সাথে মদিনায় গমন করতে পারেন।
১- আয়াতে তাতহীর রাসুলের পরিবার আলী, ফাতিমা, হাসান হুসাইন (আ.) এর শানে নাযিল হয়? ২- উক্ত আয়াতটি উম্মে সালামা (রা.) এর ঘরে নাযিল হয়। ৩- সূরা আহযাবের ৩৩ নং আয়াতকে আয়াতে তাতহীর বলা হয়।
ইমাম আলি (আ.) তাঁর জীবণের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ মানুষের খেদমত করে কাটিয়েছেন। তিনি রাতের অন্ধকারে এতিম ও দরিদ্রদের শিয়রে খাবার পৌছিয়ে দিতেন। তিনি নিজে সাধারণ খাবার খেতেন কিন্তু অন্যদেরকে ভাল খাবার দান করতেন।
ইমাম মেহদি (আ.) 255 হিজরীতে জন্ম গ্রহণ করেছেন। তিনি পাঁচ বছর বয়সে গাইবাতে সোগরাতে গিয়েছিলেন এবং তাপর একবার এসেছিলেন অতপর তিনি গাইবাতে কোবরাতে গিয়েছেন এর পর কত দিন পর তাঁর প্রকাশ ঘটবে তা কেউ জানে না।
ইমাম হাসান (আ.) একদিকে যেমন একজন নির্ভীক বীর ছিলেন অন্য দিকে তেমন একজন সহনশীল ব্যক্তি ছিলেন। তিনি কখনো কাউরো সাথে রেগে কথা বলতেন না। তিনি সকলকে ক্ষমা করে দিতেন।
১-আলী (আ.) কে কষ্ট প্রদান হচ্ছে খোদা ও রাসুল (সা.) কে কষ্ট প্রদানের সমতুল্য। ২-আলী (আ.) কে গালমন্দ হচ্ছে রাসুল (সা.) কে গালমন্দ করা। ৩-আলী (আ.) এর সাথে যুদ্ধ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) এর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। ৪- আলী (আ.) কে পরিত্যাগ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) ক