بصیرت سیاسی اجتماعی

ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদ, আশুরা, সকিনা,
কারবালার বিপ্লব বিশ্ব ইতিহাসের এক অনন্য বিপ্লব। অমর এ বিপ্লবের কিছু কারণ ও প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- ইমাম হোসাইন (আঃ) ইসলামের প্রকৃত স্বরূপকে চিরবিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এবং স্বাধীনতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সম্মানকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য স
ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদ, আশুরা, সকিনা,
পৃথিবীর ইতিহাসে এক নজীরবিহীন আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে ইমাম হোসাইন (আ) ইসলামের সঠিক বার্তাকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরেছেন। নৈতিক , চারিত্র্যিক এবং মানবীয় সকল অসৎ গুণাবলী যাদের ছিল মজ্জাগত , তারা ইসলামী খেলাফতকে পারিবারিক উত্তরাধিকার হিসেবে ভোগ করতে গিয়ে ইসলা
কারবালা, ইমাম হুসাইন, শিমার, হুরমুলা, ওমরে সাআদ, এজিদ, মোখতার,
আজ আশুরার পূর্ব রাত । যেন মহাপ্রলয়ের পূর্ব রাত । কারবালা প্রান্তরের বাতাসেও আজ শোকের পূর্বাভাস । বোবা পশুরাও টের পেয়ে গেছে তাদের মধ্যেও অস্বাভাবিক অস্থিরতা । আজ আকাশের তারাগুলোর কোন ঝিকিমিকি নেই, নিস্প্রভ । তাদের মধ্যেও মেঘের আড়ালে লুকাবার প্রচেষ্টা । ফোর
কারবালা, ইমাম হুসাইন, শিমার, হুরমুলা, ওমরে সাআদ, এজিদ, মোখতার,
১৩৭৩ বছর আগে ৬১ হিজরির এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে বিয়োগান্তক ঘটনা বা ট্র্যাজেডি। ইরাকের কারবালায় বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)’র প্রায় ১০০ জন সঙ্গী মৃত্যু ও রক্তের সাগরে ভেসে ইসলামকে দিয়ে গেছেন পরমাণু শক্তির চেয়েও লক্ষ কোটি গুণ বেশ
কারবালা, ইমাম হুসাইন, আলি আকবর, ইমাম, উম্মে লইলা, মহরম,
কারবালার ঘটনা ইসলামী সমাজে এত অধিক গুরুত্ব পেয়েছে যে কারনে, তা হলো মুসলমান মাত্রই জালিমের রিরুদ্ধে, ইসলামী খিলাফতের পক্ষে। কারবালার এ ঘটনা মুসলমানদের জেগে উঠার প্রেরণা যোগায় বলে এ যুগের নব্য জালিম শাসকেরা বড়ই বিচলিত।
ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদ, আশুরা, সকিনা,
ইবাদাত আসলে এমন এক আত্মিক ও মানসিক অবস্থা যার মাধ্যমে মানুষের সাথে আল্লাহর সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ পায়। আর আল্লাহর আনুগত্যের মাধ্যমে মানুষের অক্ষমতার বিষয়টি যেমন ফুটে ওঠে তেমনি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে একনিষ্ঠভাবে সাহায
মহরম, আশুরা, শামে গারিবা,হাবিব ইবনে মাযাহির , কারবালা,  শিমর,
গভির শোকাবহ মুহররম আবারো এসেছে ফিরে। এসেছে কারবালার ঐতিহাসিক ত্যাগের কথা, মর্মন্তুদ শাহাদাতের কথা আর নবীজীর সন্তানের ওপর বর্বর নৃশংসতার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে। ইমাম হোসাইন (আ) এর বিপ্লব কেবল একটা মুখোমুখি সংঘর্ষ কিংবা যুদ্ধই ছিল না বরং এই বিপ্লবের মধ্যে ছিল
নৈতিকতা-৭ম পর্ব
শোকে দুঃখে চোখের পানি শুকিয়ে যাওয়ার কথা প্রায়ই আমরা বলি বা শুনি। তবে এ কথার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। শোকের মাত্রা যতই তীব্রতর হোক, কান্না যতই বেশি হোক না কেনো চোখের পানি শুকায় না। হ্যাঁ চোখের পানি শুকায় তবে তা হয় কিছু অসুখের কারণে। আজ চোখের পানি ন
একটি হাদীসে আছে, "নিজের ত্রুটিকে উপেক্ষা করে অন্যের ত্রুটি খুঁজে বেড়ানোর মতো খারাপ কিছু আর নেই।" মহানবীর এই বাণীটি স্মরণে থাকার পরেও অনেকেই কিন্তু এই খারাপ বিষয়টির চর্চা করে থাকে। একথা অনস্বীকার্য যে, মহাপুরুষ ছাড়া কোন মানুষই ভুল ত্রুটির উর্ধ্বে নয়। ফ

পৃষ্ঠাসমূহ