حدیث

আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা প্রয়োজন। পবিত্র কোরআনে ও হাদিসে এ বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষের হায়াত বৃদ্ধি পায়।
সন্তানের জন্য ভাল নাম রাখা পিতা-মাতার দায়িত্ব। ইসলামী সংস্কৃতি অনুযায়ী নাম রাখতে হবে। ভাল নাম সন্তানের চরিত্রের প্রতি ভাল প্রভাব ফেলে।
আল্লাহ তায়ালার তরফ হতে বিভিন্নভাবে গায়েবী মদদ এসে থাকে। যেমন হজরত মারিয়াম (আঃ) এর জন্য মরা খেজুর গাছের মাধ্যমে মদদ এসেছিল। হজরত ইব্রাহিম (আঃ) এর জন্য আগুন ফুল বাগানে পরিণত হয়েছিল।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
নামাজ আমাদেকে নিয়মানুবর্তীতা শিক্ষা দেয়। নামাজ আমাদেকে অশ্লীলতা হতে দূরে রাখে। কিয়ামতের দিন যে ব্যক্তি নামাজের হিসাবে মুক্তি পাবে সে আর অন্য কোন হিসাবে সমস্যার সম্মুখিন হবে না।
১-সাআদ ইবনে উবাদার অসুস্থতায় রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ২-পুত্র ইব্রাহিম এর জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৩-হজরত হামযা এর জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৪-মুতার যুদ্ধের শহীদদের জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৫-জাফর ইবনে আবি তালিবের জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৬-
আল্লাহ তায়ালা অত্যন্ত ক্ষমাশীল। বান্দা ক্ষমা পার্থনা করলে তিনি ক্ষমা করে থাকেন। আল্লাহর অলিগণ গোনাহ না করলেও সর্বদা এসতেগফার করতেন।
যারা পরকালকে বিশ্বাস করে না তারা দুনিয়াকেই সবকিছু মনে করে। তারা যেভাবে সম্ভাব সেভাবেই সবকিছুকে নিজের আয়াত্বে নেয়ার চেষ্টা করে।
আল্লাহর নিদর্শনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা আমাদের প্রতি ওয়াজিব। যেমন- কাবা শরিফ, মদিনা শরিফ… হচ্ছে আল্লাহর নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। সম্মান ও মহব্বত ব্যতিত দ্বিন দিকে থাকতে পারে না।
ইমামগণ প্রকৃত পক্ষে কোরআন ও রাসুল (সা.) এর আদর্শ বা সুন্নাতকে তাঁদের নিজের ভাষায় প্রকাশ করেছেন। তাঁরা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে আল্লাহর বিধান পালন করতে হয়।
আমরা যে যুগে জীবন যাপন করছি সে যুগকে আখেরুজ্জামান বলা হয়। আমাদের নবি হচ্ছে (সা.) খাতামুল আম্বীয়া বা সর্বশেষ নবি এবং ইমাম মেহদি (আঃ) হচ্ছেন সর্বশেস ইমাম।
রমজান মাস আসার সাথে সাথে মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মাঝে পরিবর্তন এসে যেত। তাঁর চেহারা লাল হয়ে যেত। তিনি বেশি বেশি কোরআন পাঠ করতেন।
১-গাদ্বীরে খুমের অপর একটি নাম হচ্ছে রাবেগ। ২-রাসুল (সা.) তার উম্মতের জন্য দুইটি মুল্যবান বস্তু রেখে গেছেন কোরআন ও আহলে বাইত। ৩-কোরআন ও আহলে বাইত কখনও একে অপর থেকে পৃথক হবে না। ৪-রাসুল (সা.) নিজের পরে আলী (আ.) কি উম্মতের জন্য খলিফা নির্বাচন করে গেছেন।
১-আলী (আ.) এর সাথে বন্ধুত্ব মানেই খোদা ও রাসুল (সা.) এর সাথে বন্ধুত্ব। ২-আলী (আ.) কে ভালবাসা ছাড়া কোন আমল গ্রহণ কবে না। ৩-আলী (আ.) এর সাথে বিদ্বেপোষণ কুফরের সামিল। ৪-আলী (আ.) কে ভালবাসা হচ্ছে সৎ কর্ম।
১-আল্লাহ বলেছেনঃ রোজা পূর্ণ কর রাত্রি পর্যন্ত। ২-সেহেরীরর সময় হচ্ছে ভোরের কাল রেখা থেকে সাদা রেখা প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত। ৩-লাইল শব্দটি কোরআনে ১৬২ বার বর্ণিত হয়েছে। ৪-সন্ধ্যা ও রাতের কথা সূরা ইনশিক্বাক্বে উল্লেখ করা হয়েছে।
১-রমজান মাস হচ্ছে খোদার নিকটবর্তি হওয়ার মাস। ২-রমজান মাসে অধিক কোরআন তেলাওয়াত করা উত্তম। ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ শরীরের জাকাত হচ্ছে রোজা রাখা। ৪-আলী (আ.) বলেছেনঃ রোজার মাধ্যমে মানুষের একনিষ্ঠতাকে পরীক্ষা করা হয়।
নবিগণের বংশ পবিত্র। তাঁদের পিতা-মাতা কখনো মুশরেক ছিলেন না। তারা এক আল্লাহর এবাদত করতেন। তাদের জীবন পবিত্র ছিল।
শাবান মাসে রাসুল (সা.) সাহাবাগণকে লক্ষ্য করে একটি খুৎবা দান করেন। এ খুৎবায় রমজান মাস এবং তার তাৎপর্য সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
কিয়ামতকে স্মরণের মাধ্যমে মানুষ পাপ হতে দুরে থাকতে পারে। যদি কিয়ামত না থাকত থাহলে মানুষের জীবন ‍বৃথা হয়ে যেত। কিয়ামতের দিন মানুষ সঠিক প্রতিদান পাবে।

পৃষ্ঠাসমূহ