پیامبر اسلام
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবি ও রাসূলগণ মানুষের হেদায়াতের জন্য আগমন করেছেন। তাঁরা যাকিছু করেন তার সবকিছুই মানুষের মঙ্গলের জন্য।
নবিগণের নুর পবিত্র। তারা কোন অপবিত্র স্থানে বসবাস করতে পারে না। নবিগণের বংশ অর্থাৎ পিতা-মাতা কখনো আল্লাহর সাথে শিরক করেননি ।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্ব শ্রেষ্ঠ নবি। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবিগণ পাপশূণ্য ও ভুলের উর্ধে। তাঁরা যদি ভুল করেন তাহলে আল্লাহর দ্বিন প্রশ্নের সম্মুখিন হবে। তাঁরা যদি পাপ করেন তাহলে অন্যদের পাপ হতে দূরে থাকতে বলতে পারেন না।
২৭ রজব হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর রেসালত প্রাপ্তি হওয়ার দিবস। তিনি সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল।
খাতামুল আম্বিয়া হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পর আর কোন নবি আগমন করবেন না। তিনিই সর্বশেষ নবি। তাঁর শরিয়াত কিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে।
খাতামুল আম্বিয়া হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পর আর কোন নবি আগমন করবেন না। তিনিই সর্বশেষ নবি। তাঁর শরিয়াত কিয়ামত পর্যন্ত বলবত থাকবে।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সারা বিশ্বের নবি; সুতরাং আর কোন নবির প্রয়োজন নেই।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
হজরত মুহাম্মাদ (সা.) চল্লিশ বছর বয়সে উপনিত হওয়ার পর রেসালত প্রাপ্ত হন। তিনি সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসুল।
রাসুল (সাঃ) আমাদের জন্য কোরআন ও আহলেবাইত (আঃ) কে রেখে গিয়েছেন। আামদেরকে রাসুলের পর কোরআন শরিফ তাঁর আহলেবাইতের আনুগত্য করতে হবে।
উম্মুল মোমিনিন খাদিজা (আঃ) অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ মহিলা ছিলেন। তিনি ইসলামের জন্য সবকিছু ব্যায় করেছেন। ইসলামের প্রথম যুগে যখন রাসুল (আঃ) কে যখন সহযোগিতা করার কেউ ছিল না তখন তিনি রাসুলের পার্শে ছিলেন।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আমাদের হেদায়াতের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম রেখে গেছেন; একটি হচ্ছে কোরআন আর অপরটি হচ্ছে আহলে বাইত (আঃ)। আহলে বাইত ও কোরআন একে অপরের সাথে সংশ্লিষ্ট।
আহলে বাইত (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁদের প্রতি সম্মান জ্ঞাপন করতে হবে এবং মহব্বত করতে হবে। আমরা যখন রাসুলের প্রতি দরূদ পাঠ করব তখন তাঁদের প্রতিও দরূদ পাঠ করব।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মর্যাদার সাথে আল্লাহর কোন সৃষ্টির মর্যাদাকে তুলনা করা যেতে পরে না। তিনি কিয়ামতের দিন তাঁর উম্মতকে শফাআত করার অনুমতি প্রাপ্ত হবেন।