فیلم
ঈমানের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। মোনাফেক ব্যাক্তি আগ্রহের সাথে নামাজ পড়ে না। মোমিন ব্যাক্তি ভাল কাজে সহযোগিতা করে। ঈমানদার ব্যাক্তি নম্র হয়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে অগণিত নেয়ামত দান করেছেন। আমরা সবসময় আল্লাহর নেয়ামত ভোগ করি। ভাষা ও আমলের মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে।
১- ফাতিমা (সা.আ.) ও তাঁর শিয়াদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে দূরে রাখা হবে। ২- মোহাব্বাত হলো দ্বীনের একটি অংশ্ ৩- কেন ফাতিমা (সা.আ.) অল্প বয়সেই শাহাদত বরণ করেন।
মানব জাতি ব্যাতিত কেউ কোরআন শরিফ গ্রহণের উপযুক্ত ছিল না। আল্লাহ তায়ালা আদম (আ.) কে বেহেস্তে স্থান দান করেন। রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করলে আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করে দেন।
ইমাম হোসাইন (আ.) জান্নাতের সরদার। তিনি রাসুলে আকরাম (সা.) এর নাতি। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ, বিধায় যেকোন প্রকার ভুলের উর্ধে।
আয়াতুল্লাহ নুরী হামেদানী মহানবি (সা.)কে অবমাননাকর ফিল্ম নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করেছেন।
শয়তান হজরত নূহ (আ.) এর জাতীকে মূর্তিপুজা শিক্ষা দেয়। হজরত নূহ (আ.) কে এ কারণেই নূহ নামকরণ করা হয়েছে যে, তিনি অত্যান্ত ক্রন্দন করতেন। হজরত নূহ (আ.) মহানবী (সা.) ও তার আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করে, নৌকাকে মুক্তি দেন।
আদম (আ.) গুনাহ করনেনি বরং তরকে আওলা বা উত্তমকে ত্যাগ করেছেন। ফেরেস্তারা আদম (আ.) কে সম্মানপূর্বক সেজদা করেছিল। অতপর রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করে ক্ষমা পান।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) কে অবমাননাকর ফিল্ম নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন এবং তা অব্যাহত রাখার আহবান।
অমুসলি মনীষীগণ হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সম্পর্কে যেসব মন্তব্য করেছেন তা উপস্থাপন করা হয়েছে। তারা হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সম্পর্কে খুব সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করেছেন।