فیلم
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে খায়েফীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হলো।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্ব শেষ ও সর্ব শ্রেষ্ঠ নবি। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। কারবালায় ইমাম শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে এবাদত করতে হয়।
নবিগণ মানুষের হেদায়াতের জন্য আগমন করেছেন। তাঁরা যাকিছু করেন তার সবকিছুই মানুষের মঙ্গলের জন্য। তিনি অত্যন্ত দয়ালু ছিলেন।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আমাদের হেদায়াতের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম রেখে গেছেন; একটি হচ্ছে কোরআন আর অপরটি হচ্ছে আহলে বাইত (আঃ)। আহলে বাইত ও কোরআন একে অপরের সাথে সংশ্লিষ্ট।