فیلم

হুদ (আ.) এর জাতিরা সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ তৈরী করত। হুদ (আ.) তার জাতিকে তৌহিদের দিকে আহবান করেন। কিন্তু তার অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ার কারণে অহংকারে পতিত হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) মানুষকে স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করা শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি বলেছে: অপমান জনক জীবনের চেয়ে সম্মান জনক মৃত্যু উত্তম। কারবালায় রক্তের ওপর তরবারীর বিজয় হয়েছে।
কারবালায় মহিলারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। কারবালার ময়দানে ইমাম হোসাইনের বোন জয়নবসহ বেশ কয়েকজন মহিলা উপস্থিত চিলেন।
আহলে বাইত (আ.) আল্লাহর নিকট হতে জ্ঞান লাভ করেছেন। তাঁরা মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁরা কখনো কোন ভুল করেন না। সর্ব প্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্ব শেষ ইমাম হচ্ছেন হজরত মেহদি (আ.)।
শোক সভায় অহেতুক কোন কিছু করা উচিত উচিত নয়। শোক সভায় উক্ত ব্যক্তির জন্য দোয়া করা উচিত।
ইমামের আনুগত্য করা ওয়াজিব। প্রত্যেক যুগে হেদায়াতকারীর প্রয়োজন আছে কিন্তু আমাদের এ যুগের হেদায়াতকারী কে? এ যুগের মানুষ কি হাদি ব্যতিত থাকবে?
মানুষের যেমন শারিরিক সুস্থতার প্রয়োজন আছে তেমনিভাবে আত্মিক সুস্থতারও প্রয়োজন আছে। দেহের প্রয়োজন বস্তুগত খাবার আর আত্মার প্রয়োজন হচ্ছে এবাদত ও আল্লাহর জিকির।
নবিগণ ক্রন্দন করেছেন। চোখের পানি মোমিনের আলামত। চোখের পানি মানুষের অন্তরকে নরম করে। মোমিনে চোখের পানি আল্লাহর নিকট প্রিয়।
ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট। পবিত্র কোরআনে ধৈর্যের বিষয়ে বেশ কিছু আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। ধৈর্ষ মানুষকে মর্যাদাশীল করে।
কারবালার যুদ্ধের পূর্বের রাতও ইমাম হোসাইন ও তাঁর সাথীরা এবাদতের মাধ্যমে কাটিয়েছেন। Bএমকি কারবালর মাঠে যুদ্ধের সময়ও ইমাম হোসান (আ.) নামাজের জামাআত প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
পিতা মাতার জন্য সবসময় দোয়া করতে হবে। পিতা মাতর খেদমত উত্তম আমলের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর পরই পিতা মাতার আনুগত্য করতে হবে।
হজরত ইউসুফ (আ.) স্বপ্নে দেখেন যে চাঁদ ও সূর্যসহ ১১টি তারকা তাকে সিজদা করছে। হযরত ইয়াকুব তাঁর সন্তানকে হারিয়ে অনেক ক্রন্দন করেন। সর্বাবস্থায় আমাদেরকে আল্লাহর নিকট দোয়া করতে হবে।
ইমাম হোসাইন (আ.) এর মাঝে নবিগণের অনেক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান ছিল। প্রকৃত পক্ষে তিনি নবিগণের উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়ন করেছেন। অনেক নবিই কারবালার ময়দান দিয়ে অতিক্রম করেছেন।
১-শিয়ারা কোরআন বিকৃতিতে বিশ্বাসি না। ২-হেদায়াতের পথ হচ্ছে কোরআন ও আহলে বাইত (আঃ)। ৩-ওয়াহাবীরা কবর যিয়ারতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
সত্য বুঝার চেষ্টা করলে খোদা পথ দেখাবেন। ইসলামী বিধান বুঝার জন্য চেষ্টা করতে হবে। আমাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে আল্লাহর এবাদত করার জন্য।
১-মিথ্যা বলা। ২- তাদের বাহ্যিকতা খুব সুন্দর। ৩-ইমানকে নিজের স্বার্থে ব্যাবহার করা। ৪- অহংকারী হওয়া।

পৃষ্ঠাসমূহ