فیلم
মহা মানব আল্লাহর নবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ এর প্রতি অবমাননাকর ফিল্ম এর প্রতি আয়াতুল্লাহ আলাভি গোরগানী নিন্দা জানিয়েছেন
হজরত আয়াতুল্লাহ আল উজমা মাজাহেরী মহানবি (সা.)কে অবমাননাকর ফিল্ম নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করেছেন।
মহা মানব আল্লাহর নবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ এর প্রতি অবমাননার ফিল্ম ও আমেরিকা ও ইয়াহুদি চক্রের প্রতি আয়াতুল্লাহ মাকারেম সিরাজি নিন্দা জানিয়েছেন
মহানবী হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ এর অবমাননাকর ফিল্ম নির্মাণের প্রতিবাদে মুসলিম জাহানের মহান রাহবার আলি খামেনায়ীর বাণী
কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ওসিলা গ্রহণ করলে সহজেই দোওয়া কবুল হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে মতানৈক্য করতে নিষেধ করেছেন। কিন্তু শয়তান সর্ব অবস্থায় আমাদের মাঝে এখতেলাফ বা মতানৈক্য সৃষ্টি করার চেষ্টা করে।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। ইমাম হোসাইন (আ.) এর সাথীরা ছিলেন একনিষ্ঠ ইমানদার।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। ইমাম হোসাইন (আ.) এর সাথীরা ছিলেন মুখলেস।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্ব শ্রেষ্ঠ নবি। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। কারবালায় ইমাম শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে এবাদত করতে হয়।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্ব শেষ ও সর্ব শ্রেষ্ঠ নবি। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
(১) কোরআনের দৃষ্টিতে হিংসা। (২) হরত ঈসা (আঃ) এর সাহাবী তার প্রতি হিংসা করার কারণে পানিতে পড়ে যায়। (৩) আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই রাসুলের (সাঃ) প্রতি হিংসা করেছে। (৪) হিংসা করলে নিজেরই ক্ষতি হয়। (৫) হিংসা কখনও মানুষের জীবনে সুফল বয়ে আনে না।