فیلم

ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে নন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হুসাইন (আঃ) ছিলেন রাসুলের (সাঃ) এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র। যিনি দ্বিন ইসলামকে বাচানোর জন্য নিজের জীবনকে খোদার পথে দান করেন এবং এজিদের মতো মুনাফিকের মুখোশ খুলে ফেলেন।
কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ওসিলা গ্রহণ করলে সহজেই দোওয়া কবুল হয়।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
হরজত জয়নব সালামুল্লাহি আলাইহা কারবালায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি তাঁর দুই সন্তান, ভাই, ভাতিজাসহ অনেককেই কারবালার ময়দানে সহিদ হতে দেখেছেন, তার পরেও তিনি বলেছেন ‘মা রাআইতু ইল্লা জামিলা’।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। কারবালায় ইমাম শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে এবাদত কর
সৌদি আরবে শেখ নিমার বাকেরুন নিমারকে শহীদ
কোরআন জ্ঞান সম্বলিত পবিত্র গ্রন্থ। কোরআন ও ইসলামি গ্রন্থসমূহে শিক্ষার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
দশম হিজরিতে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) লক্ষাধিক সাহাবাকে সংগে নিয়ে হজ্জ পালন করেন। হ্জ্জ শেষে সকলকে তাঁর সাথে রওনা হতে নির্দেশ দেন এবং গাদিরে খোমে গিয়ে সকলকে দাড়াতে বলেন।
নবিগণ কোন সময় ভুল করেন না। তাঁরা পাপশূন্য এবং পাপের চিন্তাও করেন না। তাঁরা ইলমে শহুদির অধিকারী।
প্রত্যেক ব্যক্তিকেই আল্লাহর এবাদত করতে হবে। এবাতদ বীহিন জীবন ইহজগত ও পরজগতকে বিফলের দিকে ঠেলে দিবে।

পৃষ্ঠাসমূহ