فیلم
হজরত আলি (আ.) যত যুদ্ধে গিয়েছেন সকল স্থানে ইসলামের বিজয় হয়েছে। আলি (আ.) যেমন একজন রণবীর ছিলেন তেমন অন্যান্য ক্ষেত্রেও বীর ছিলেন।
১৩ ই রজবে হজরত আলি (আ.)-এর জন্ম হয়। তিনি হচ্ছেন হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর সর্বোত্তম সাহাবা এবং তাঁর ওয়াস। রাসুল (সা.)-এর বেসাতের 10 বছর পূর্বে আলি (আ.) জন্মগ্রহণ করেন।
পবিত্র কোরআন আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেদায়েতের জন্য অবতর্ণ করেছেন। আমরা এ কোরআন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে এবং তার আনুগত্যের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করতে পারব।
প্রতি বছর রমজান মাস আসে আমাদের আমাদরে আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার জন্য। এ মাস আমাদের জন্য একটি বড় নিয়ামত। যে ব্যক্তি এ মাসে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারবে না সে ব্যক্তি বাকি এগার মাসেও নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারবে না।
হজরত আলি (আ.) সর্ব প্রথম পুরুষ মুসলমান ছিলেন। তিনি সর্বদা রাসুলে আকরাম (সা.) কে সহযোগিতা করেছেন। হিজরতের সময় রাসুলে আকরাম (সা.)-এর বিছানায় তাঁর চাদর পরিধান করে শুয়ে থেকে তাঁকে শত্রুদের আক্রমন থেকে মুক্তি দিয়েছেন।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন আমাদের হেদায়েতের জন্য অবতর্ণ করেছেন। আমরা এ কোরআন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে এবং তার আনুগত্যের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করতে পারাব। কোরআন এমনই গ্রন্থ যা চিরন্তন।
হজরত আলি (আ.) সর্ব প্রথম পুরুষ মুসলমান এবং তিনি হাউজে কাউসারে সকলের পূর্বে রাসুলে আকরাম (সা.) –এর নিকট এসে উপস্থিত হবেন। তিনি সেদিন আহল্লাহর অনুমতি ক্রমে নেক বান্দাদেরকে শাফাআত করবেন।
উহুদের যু্দ্ধে হজরত আলি (আ.) বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর প্রশংসাই আসমান হতে ধ্বনি আসে “লা ফাতা ইল্লাহ আলি, লা সাইল ইল্লাহ জুলফিকার” অর্থাৎ আলি ব্যতিত কোন বিজয় নেই এবং জুলফিকার ব্যতিত কোন তরবারী নেই।