فیلم
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
মানব জীবনে রোজার প্রভাব অত্যন্ত বেশী। রোজা মানুষকে গোনাহ থেকে দূরে রাখে। আল্লাহর ওলীগণ রমজানের রোজা ছাড়াও প্রচুর নফল রোজা রাখেন।
হজরত মারিয়াম (আঃ) এমনভাবে এবাদত করতেন যে আল্লাহর মহব্বত ব্যাতিত তাঁর অন্তরে আর কাউরো স্থান ছিল না। তিনি আল্লাহর নিকট এমন মাকাম অর্জন করেছিলেন যে বেহেশত হতে তাঁর জন্য খাবার আসত ।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেয়ে। তিনি রাসুলের রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁর সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন এবং তাঁর অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন।
পবিত্র কোরআন শরিফ মানুষকে আলোর পথে দাওয়াত করে। এ গ্রন্থ হচ্ছে মহান আল্লাহর কালাম। আমরা সকলেই কোরআনের বিধানকে আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারবদ্ধ হব।
আমরা সকলেই আল্লাহর বান্দা। আমাদেরকে আল্লাহর এবাদত করতে হবে। এবাদতের মাধ্যমে আধাত্মিকতা অর্জন করা যায়।
হযরত যয়নাব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি হযরত আলী ও ফাতেমা (আঃ) এর নিকট হতে আধ্যাত্মিক পন্থায় জ্ঞান অর্জন করেছেন।
পবিত্র কোরআন শরিফ মানুষকে আলোর পথে দাওয়াত করে। এ গ্রন্থ হচ্ছে মহান আল্লাহর কালাম। আমরা সকলেই কোরআনের বিধানকে আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারবদ্ধ হব।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।
যারা আল্লাহ, রাসুল ও মোমিদেরকে কষ্ট দেয় তাদের প্রতি আল্লাহ, ফেরেশতা ও মোমিনগণ লানত বা অভিসম্পাত করে থাকেন।
আহলে বাইত (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর রেসালতি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। তাঁদের প্রতি সম্মান জ্ঞাপন করতে হবে এবং মহব্বত করতে হবে। আমরা যখন রাসুলের প্রতি দরূদ পাঠ করব তখন তাঁদের প্রতিও দরূদ পাঠ করব।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ওফাতের পর ইমামতের যুগ শুরু হয়েছে। সর্ব প্রথম ইমাম হচ্ছেন হযরত আলী ইবনে আবি তালেব (আঃ) এবং সর্ব শেষ ইমাম হচ্ছেন হযরত ইমাম মেহদি (আঃ)।
১-কারবালার মুসিবত হচ্ছে বড় মুসিবত। ২-সীমার ইমাম হুসাইন (আ.) এর গলা কাটে। ৩-হুসাইন (আ.) বলেছেনঃ পানি খাওয়ার সময় আমার কথা স্মরণ করবে। ৪-ইমাম রেযা (আ.) শাবীব কে বলেছেনঃ অন্যের দুঃখে দুঃখিত হয়ো।
সকল ক্ষেত্রে কশম খাওয়া ঠিক নয়। এমনকি বৈধ বিষয়ে কশম উল্লেখ করতেও নিষেধ করা হয়েছে। কোন হারাম বিষয়ে কশম উল্লেখ করলে তা পালন করার প্রয়োজন নেই।
পবিত্র কোরআন পুরুষ ও মহিলাকে একই মর্যাদার অধিকারী বলে ঘোষণা করেছে। আল্লাহর বান্দা হিসেবে সকলেই সমান। আল্লাহ তায়ালা শুধু দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলার মাঝে পার্থক্য রেখেছেন।