فیلم

যারা আল্লাহ, রাসুল ও মোমিদেরকে কষ্ট দেয় তাদের প্রতি আল্লাহ, ফেরেশতা ও মোমিনগণ লানত বা অভিসম্পাত করে থাকেন।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন মানুষের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ করেছেন। মানুষ এ কোরআন অধ্যায়ন, গবেষণা ও তা জীবনে বাস্তবায়নের মাধ্যমে নিজেকে ধন্য করতে পারবে। পবিত্র কোরআন সকল সমস্যার সমাধান দিতে পারে।
পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।
মানুষ কোন কোন সময় ভুল করে, আল্লাহর বিধান বহির্ভূত কাজ করে থাকে। এ ক্ষেত্রে তার উচিত হচ্ছে ক্ষমা প্রর্থনা করা।
ইমাম হোসাইন (আঃ) কারবালাই গমন করেন সৎপথে আদেশ ও অসৎপথে নিষেধ করতে। এজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন ও তাঁর সাথীগণের প্রতি হামলা করে এবং সকলকে নির্মমভাবে শহীদ করে।
এক দ্বিনী ভাই অপর দ্বিনী ভাইয়ের নিকট কিছু অধিকার রাখে। এ অধিকারগুলো পালন করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।
মানুষ কেন গুনাহ করে থাকে? গুনাহের কাজ তো অবশ্যই ভাল নয়। তাহলে এই নিন্দনীয় কাজ কেন তার চোখে সৌন্দর্য হিসেবে দেখা দেয়?
আমাদেরকে সকলের সাথে মিলে মিশে জীবনযাপন করতে হবে। বিশেষ করে দুই জন মুসলমান যখন একে অপরের সাথে হিংসায় লিপ্ত হয় তখন সে আল্লাহর রহমত হতে দূরে সরে যায়।
আল্লাহর ওলিগণের প্রতি সম্মান করতে হবে। আল্লাহর ওলিগণ বিশেষ সম্মানের অধিকারী। রাসুল (সাঃ), ইমামগণ ও ওলিগণ মানুষকে আধ্যাত্মিকভাবে সহযোগিতা করতে পারেন।
পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।
হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন।
পবিত্র কোরআন শরিফ আমাদের হেদায়াতের জন্য অবতীর্ণ হয়েছে। এ পবিত্র কিতাব সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা আমাদের সকলের কর্তব্য। যে বাড়িতে কোরআন তেলাওয়াত করা হয় সে বাড়িতে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়।
কোরআনের দৃষ্টিতে প্রত্যেক মুসলমান একে অন্যের সাথে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। মুসলমানদের মাঝে কোর মতানৈক্য দেখা দিলে তার মুসলমান ভাইকে সমাধান করতে বলা হয়েছে।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে অনেক মোনাজাত বর্ণিত হয়েছে। উক্ত মোনাজাতগুলোর মধ্য হতে মোনাজাতে মুরিদীন হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোনাজাত।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে নামাজের শেষে সেজাদায়ে সাহু ওয়াজিব হয়ে থাকে। যে সকল ক্ষেত্রে সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয় সে ক্ষেত্রগুলো এ খানে বর্ণনা করা হলো।

পৃষ্ঠাসমূহ