فیلم
মানুষকে আল্লাহ তায়ালা খলিফা হিসেবে প্রেরণ করেছেন। প্রত্যেক মানুষের কিছু বিশেষ দায়িত্ব রয়েছে। সকলকে তার দায়িত্ব পালন করতে হবে।
মোমিনরা সর্বদা সরল পথে চলে। যারা মোমিন তাদের মাওলা হচ্ছেন আল্লাহ। আল্লাহ তায়ালাকে মাওলা হিসেবে গ্রহণ করে তাদেরকে তিনি অন্ধকার হতে আলোর পথে নিয়ে আসেন।
১-৪০ দিন এ দোয়া পাঠ করলে ইমাম মাহদী (আ.) এর সাহায্যেকারীর হবে। ২-ইমাম মাহদী (আ.) এর আবির্ভাবের জন্য দোয়া করা উচিৎ। ৩-বর্তমান যুগের সবচেয়ে উত্তম দোয়া হচ্ছে ইমাম মাহদী (আ.) এর আবির্ভাব তরান্বিত হওয়ার দোয়া।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জ্ঞান হবে সকল মানুষের উর্ধে। তিনি সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি আগন করলে সকল বিদ্যা পরিপূর্ণ হবে।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মেয়ে এবং জান্নাতের নেত্রী। রাসুল (সাঃ) এর বংশ তাঁর মাধ্যমে বিস্তৃতি লাভ করেছে। তিনি মহিলাদের মর্যাদাকে সমুন্নত করেছেন।
আল্লাহ তায়ালা মানুষেল জীবন বিধান হিসেবে আসমানী কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং নবি প্রেরণ করেছেন। আল্লাহ প্রেরিত দ্বিনই মানুষকে শান্তি দিতে পারে।
দোয়া করা নফল এবাদত। দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করা যায়। সর্বদা আদের দোয়া করা উচিত।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
ইসলাম ব্যক্তিকে মর্যাদা দিয়েছে। কেউ কাউকে অবমূল্যায়ন করার অধিকার রাখে না। নিজে সম্মান পেতে হলে অন্যকে সম্মান করতে হব।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
ইয়েমেন একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। সৌদি আরব এ দেশে হামলা করে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করছে। এভাবে মানুষ হত্যা করা ঠিক নয়।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
মানুষ খলিফাতুল্লাহ বা আল্লাহর প্রতিদিধি। মানুষের মর্যাদা সকল সৃষ্টির উর্দ্ধে। মানুষের কর্মও শ্রেষ্ঠ হতে হবে।
হজরত আলী (আঃ) পবিত্র কাবাতে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। একমাত্র তিনিই কাবা শরিফে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম মুসলমান। তিনি ও মা খাদিজা রাসুল (সাঃ) এর পিছনে সর্বপ্রথম মোকতাদি হিসেবে নামাজ পড়েছিলেন।