فیلم
নেককারদের আন্তর সর্বদা পরিস্কার থাকে। তারা সর্বদা আল্লাহর জিকর করে। কাউরো ক্ষতি করে না।
ইমাম হোসাইন (আঃ) সৎকাজে আদেশ এবং অসৎকাজে নিষেধ করার করার জন্য কিয়াম করেছেলেন। তিনি রাসুলের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কারবালায় গমন করেছিলেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
আল্লাহ তায়ালা মানবজাতিকে সবচেয়ে বেশি মর্যাদা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। মানবজাতি হচ্ছে আল্লাহর প্রতিনিধি।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইসলাম গোলামী প্রথাকে বিলুপ্ত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং সফল হয়েছে।যার কারণে এখন গোলামী প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
হজরত আলী (আঃ) অত্যন্ত আত্মসংষমী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি সর্ব ক্ষেত্রে দ্বিনকে প্রাধান্য দিতেন। অন্যের খেদমতের জন্য নিজের সবকিছু ব্যয় করতেন।
কিয়ামতের দিন মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর উম্মতকে নিজ হাতে পানি পান করাবেন। সে দিন যে ব্যক্তি হাউজে কাউসারের পানি পান করবেন তাকে আর কখনো পিপাসা লাগবে না।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মহানবি হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছেন। তিনি সর্বদা পিতার উম্মতের জন্য দোয়া করতেন।
ভাল কাজ করলে ইহকালে ও পরকালে কল্যাণের অধিকারী হওয়া যাবে; অনুরূপ মন্দ কাজ করলেও তার ফলাফল ভোগ করতে হবে।