فیلم
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।
ইমাম নির্ধারণের মাধ্যমে দ্বিন পূর্ণতা লাভ করেছে। ইমাম নির্ধারণ হওয়ায় কাফেররা নিরাশ হয়েছে। ইমাম নির্ধারণের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা ইসলাম ধর্মের প্রতি রাজি হয়েছেন। রাসুল (সা.) এর ইন্তিকালের পর ইমামতের পর্ব শুরু হয়েছে। ইমাম মেহদি (আ.) আগমনের মাধ্যমে ইসলাম সার
হজরত আলী (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর সবচেয়ে নিকটতম ব্যক্তি ছিলেন। তিনি রাসুল (সাঃ) এর বাড়িতে বড় হয়েছেন। মহানবি (সাঃ) রেসালত প্রাপ্ত হওয়ার পর তিনি সর্বপ্রথম ইমান এনেছেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হজরত ফাতেমা (আঃ) অত্যন্ত নম্র ছিলেন। তিনি নিজে না খেয়ে গরিব দুঃখিদের দান করতেন। তাঁর বাড়িতে কোন ভিক্ষুক এসে খালি হতে ফিরে যেত না। তিনি সর্বদা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিশেষ মর্যাদা রয়েছে। তিনি নিষ্পাপ বা মাসুম। তিনি বেহেশতী মহিলাদের সরদার। তাঁর দুই সন্তান ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আঃ) বেহেশতী যুবকদের সরদার।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
উম্মুল মোমিনিন খাদিজা (আঃ) অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ মহিলা ছিলেন। তিনি ইসলামের জন্য সবকিছু ব্যায় করেছেন। ইসলামের প্রথম যুগে যখন রাসুল (আঃ) কে যখন সহযোগিতা করার কেউ ছিল না তখন তিনি রাসুলের পার্শে ছিলেন।
18 জিলহজ্জ গাদিরে খোম নামক স্থানে হজরত আলি (আ.) কে ইমাম হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। এর পর আল্লাহর তরফ হতে আয়াত অবতীর্ণ হয় এবং ঘোষণা করা হয় যে আজ নিয়ামত পরিপূর্ণ করা হল।
হযরত যয়নব (আঃ) হযরত আলী (আঃ) এর মেয়ে ছিলেন। তিনি তাঁর ভাই ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে কারবালায় গমন করেছিলেন। কারবালার বিপ্লবের চেতনাকে উদজিবীত করে রাখার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন।