فیلم

নামাজের পর বিশষ কিছু অবস্থা রয়েছে। যদি তার ওপর সেজদায়ে সাহু অথবা নামাজে এহতিয়াত ওয়াজিব হয় তাহলে সালাম প্রদানের পরও নামাজের সবস্থাতেই থাকতে হবে।
পিতার যদি কাজা নামাজ থাকে তাহলে তা তার বড় সন্তানকে আদায় করতে হবে। নামাজ এমন এবাদত যে, সর্ব অবস্থায় তা আদায় করতে হয়।
ইমাম সাজ্জাদ (আঃ) হতে অনেক মোনাজাত এসেছে। এই মোনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি হচ্ছে মোনাজাতে মোতিয়িন।
নামাজের শুরুতে আমরা যে তাকবীর বলে থাকি তাকে তাকবীরাতুল এহরাম বলা হয়। তাকবীরাতুল এহরামের কিছু আহকাম রয়েছে তা এখানে বর্ণিত হলো।
ইমাম সাজ্জাদ (আঃ) হতে অনেক মোনাজাত এসেছে। এই মোনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি হচ্ছে মোনাজাতে মোতিয়িন।
আমরা মানুষ হিসেবে সকলকে সম্মান করব। কাউরো প্রতি অবমাননা করব না। ইসলাম শান্তির ধর্ম, আমরা শন্তিপূর্ণভাবে জীবন যাপন করতে শিখব।
আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা প্রয়োজন। পবিত্র কোরআনে ও হাদিসে এ বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মানুষের হায়াত বৃদ্ধি পায়।
নামাজের পূর্বে আজান ও একামত প্রদান করা মুস্তাহাব। আজান ও একামত প্রদানের অনেক ফজিলত রয়েছে।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর ব্যাবহার অত্যন্ত সুন্দর ছিল। তিনি সকলের প্রতি সম্মান জ্ঞাপন করতেন। এমনকি যে ব্যক্তি তাঁর পথে কাঁটা দিত সে অসুস্থ হলে তাকেও দেখতে যান।
ইমাম হাসান (আঃ) পবিত্র আহলে বাইতের দ্বিতীয় ইমাম। তিনি মোয়াবিয়ার শড়যন্ত্রে শহিদ হন। তাঁর পবিত্র রওজা মাদিনায় রয়েছে।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে রাগেবীন বা আশাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ
হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) দয়ার সাগর ছিলেন। তিনি কখনো কাউকে কষ্ট দেননি। তিনি সকলের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতেন। তিনি সকলকে ক্ষমা করে দিতেন। কিয়ামতের দিন তিনি তাঁর উম্মতের জন্য সুপারিশ করবেন।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। আমাদেরকে এ পৃথিবীতে তিনি সৃষ্টি করেছেন। এটা আমাদের কোন অধিকার ছিল না যে আমারা তা প্রাপ্ত হয়েছে। বরং তিনি আমাদের প্রতি করুণা করেছেন।
আহকাম পালনের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তকে প্রাধান্য দেয়া যাবে না। প্রত্যেক এবাদত আল্লাহর সন্তষ্টির জন্য আনজাম দিতে হবে।
সন্তানের জন্য ভাল নাম রাখা পিতা-মাতার দায়িত্ব। ইসলামী সংস্কৃতি অনুযায়ী নাম রাখতে হবে। ভাল নাম সন্তানের চরিত্রের প্রতি ভাল প্রভাব ফেলে।
কেবলা মুখী হয়ে নামাজ পড়া ওয়াজিব। নামাজ পড়ার পর কেউ যদি বুঝতে পারে যে সে অন্য দিকে হয়ে নামাজ পড়েছে তাহলে তাকে পুনরায় নামাজ পড়তে হব।

পৃষ্ঠাসমূহ