فیلم
কিয়ামতের দিন রাসুল (সাঃ) ও নিষ্পাপ ইমামগণ শাফাআত করবেন। শাফাআত প্রাপ্ত হওয়ার জন্য নেক আমলের অধিকারী হতে হবে।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
কিয়ামত অবশ্যই প্রয়োজন রয়েছে কেননা মানুষ কিয়ামতের দিন তার ন্যায্য অধিকার প্রাপ্ত হবে। সেদিন কেউ কোনকিছু অস্বীকার করতে পারবে না।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
হযরত ইবরাহিম (আঃ) নুমরুদকে তাওহিদের আদর্শে আহবান করেন কিন্তু সে দাওয়াত কবুল করে না। সে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে এবং তাঁকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দেয়।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
আমাদেরকে আত্মিকভাবে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে। যেভাবে শারিরিক সুস্থতার প্রয়োজন সেভাবে আত্মিক সুস্থতারও প্রয়োজন রয়েছে।
ইমাম মেহদি (আঃ)কে মদদ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। ইমান ও আমলকে শক্তিশালী করতে হবে। সৎকর্মশীল হতে হবে।
আমাদের অন্তরকে সুস্থ রাখার জন্য চেষ্টা করতে হবে। কেননা অন্তর অসুস্থ হলে শরিরও অসুস্থ হবে। আমারা সঠিকভাবে এবাদতও করতে পারব না।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।