فیلم

ইমানের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। সকলের ইমান এক সমান নয়। আল্লাহ সম্পর্কে যার জ্ঞান যত বেশী সে তত সক্তিশালী ইমানের অধিকারী হতে পারে।
হযরত উজাইর (আঃ) মৃত অবস্থায় থাকেন এর পর আল্লাহ তায়ালা আবার তাঁকে জীবিত করেন।
সকলের সাথে ভাল ভাষায় কথা বলতে হবে। আমাদের নবি ও ইমামগণ সর্বদা সকলের সাথে ভাল ব্যাবহার করতেন। কউকে কষ্ট দিতেন না।
ঘুষ খাওয়া অত্যন্ত বড় অপরাধ। কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে যে ঘোস গ্রহণকারী ব্যক্তির পরিনাম হবে দোযখ।
ইমাম আলি (আঃ) হিজরতের রাতে আল্লাহর সাথে বিনিময় করেছিলেন। তিনি রাসুল (সাঃ) এর বাসায় তাঁর চাদরের নিচে শুয়েছিলেন।
ইয়েমেন একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। সৌদি আরব এ দেশে হামলা করে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করছে। এভাবে মানুষ হত্যা করা ঠিক নয়।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
হজরত আলী ও ফাতেমা (আঃ) বিবাহ জমিনে সংঘটিত হওয়ার পূর্বে মালাকুতে আলাতে সংঘটিত হয়। মহান আল্লাহর নির্দেশেই রাসুল (সাঃ) হজরত আলী (আঃ) এর সাথে হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিবাহ দেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) সৎকাজে আদেশ এবং অসৎকাজে নিষেধ করার করার জন্য কিয়াম করেছেলেন। তিনি রাসুলের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কারবালায় গমন করেছিলেন।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
দ্বীন গ্রহণের ব্যাপারে প্রত্যেক ব্যক্তির সাধীনতা রয়েছে।তবে দ্বীন গ্রহণ করার পর তাকে দ্বীনী বিধান অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হবে।

পৃষ্ঠাসমূহ