فیلم
কারবালার যুদ্ধের পূর্বের রাতও ইমাম হোসাইন ও তাঁর সাথীরা এবাদতের মাধ্যমে কাটিয়েছেন। Bএমকি কারবালর মাঠে যুদ্ধের সময়ও ইমাম হোসান (আ.) নামাজের জামাআত প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
আলেমগণকে আত্মসংযমী হতে হবে এবং বাড়াবাড়ি হতে দূরে থাকতে হবে। বেশি বেশি আধ্যাত্মিক চর্চা করতে হবে। সমাজে এখতেলাফ সৃষ্টি হতে বিরত থাকতে হবে।
ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আ.) অসুস্থ হন। রাসুল (সা.) তাদেরকে দেখার জন্য আসেন। তিনি ইমাম আলি ও মা ফাতেমা (আ.) কে মানত করতে বলেন। তাঁরা তিন দিন রোজা মানত করেন। অতপর তিন দিন রোজা রেখে এফতারের জন্য যে খাদ্য তৈরী করেন তা ফকির, এতিম ও মিসকিনকে দান করেন।
কাবালার ঘটনার জন্য এজিদ পুরোপুরিভাবে দায়ী। কেননা সে খলিফা ছিল এবং সরাসরি তার নির্দেশে এ হত্যাজর্গ সংঘটিত হয়েছে। সে তার ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখার জন্য এ কাজ করেছে।
১- শিয়াদের মতে খলিফাকে অবশ্যই মাসুম হতে হবে। ২- হজরত আবু বকর রাসুলের দাফনের সময় উপস্থিত ছিলেন না। ৩- রাসুল (সা.) হজরত আলী (আ.) কে নিজের খলিফা নির্বাচন করেন।
(১) হযরত আলী (আঃ) ও কোরআন সংকলন করেছিলেন। (২) ব্যাক্তিগত চিন্তার কারণে কোন জাতীকে কটুক্তি করা ঠিক না। (৩) উবাই ইবনে কা’আবের কোরআন সম্পর্কে মতামত। (৪) সূরা তওবার প্রকৃত নাম কি ছিল?
১- জুমআর দিনে মাহদী (আ.) আবির্ভূত হবেন। ২- এই দিনে আদমের সৃষ্টি শেষ হয়েছিল। ৩- জুমআর দিনে ইয়াকুবের দোয়া কবুল হয়। ৪- জুমআর দিনে ঈসা মারিয়ামের গর্ভে আসেন। ৫- আল্লাহ জুমআর দিনে সকল সৃষ্টিকুলকে সৃষ্টি করেছেন।
১- সুন্নী আলেমেরা রাসুল (সা.) এর কবর যিয়ারতকে মুস্তাহাব বলে মনে করে। ২- নবীদের কবর থেকে দৃষ্টান্তমূলক শিক্ষা নেয়া সম্ভব। ৩- মক্কা ও মদীনার ইসলামী ঐতিহ্য সমূহকে ধংস করা হচ্ছে। ৪- ঈমানদাররা রাসুল (সা.) এর কবরের উপাসনা করে না।
আমরা রাসুল (সা.) কে দেখিনি কিন্তু তাঁর জিয়ারতের মাধ্যমে সান্নিধ্য অর্জন করতে পারি। রাসুলের জিয়ারতের অনেক ফজিলত রয়েছে।
রাসুল (সা.) কখনো কোন ভুল করেননি। তিনি যে কোন ভুলের উর্ধে। তিনি শ্রেষ্ঠ নবি। তাঁর পর আর কোন নবি আগমন করবে না।
আমাদের আমল সঠিক হওয়ার জন্য আকায়েদ বা বিশ্বাস সঠিক হওয়া প্রয়োজন। প্রত্যে ব্যক্তির আমল তার বিশ্বাস অনুযয়ী হয়ে থাকে। সুতরাং আমাদের আকায়েদ সঠিক করার জন্য চেষ্টা করা উচিত।
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টি করে তাকে সৎপথ প্রদর্শন করেছেন। আল্লাহকে অমান্যকারী বান্দারা জাহান্নামের অধিবাসী হবে।
কোরআন সর্ব শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর চিরন্তন মোজেজা। কোরআন মানুষের জীবনের সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে।
মুহাম্মাদ (সা.) সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ নবি। তাঁর পর আর কোন নবি আগমন করবে না। কিয়ামতের দিন তিনি তাঁর উম্মতকে সুপারিস করবেন।
কিয়ামতকে স্মরণের মাধ্যমে মানুষ পাপ হতে দুরে থাকতে পারে। যদি কিয়ামত না থাকত থাহলে মানুষের জীবন বৃথা হয়ে যেত। কিয়ামতের দিন মানুষ সঠিক প্রতিদান পাবে।
ইমাম হোসাইন (আ.) কারবালার মাঠে নিজের সাথী ও সন্তানসহ উৎসর্গ হওয়ার মাধ্যমে ইসলামের হেফাজত করেছেন। কেননা এজিদ ইসলাম ধর্মে বিকৃতি ঘটিয়েছিল।