فیلم
ইমাম আলি (আ.) হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ সাহাবা। তিনি রাসুলে আকরাম (সা.)-এর পবিত্র আহলে বাইতের একজন সদস্য। তিনি মহা নবির নিকট হতে সব কিছু শিক্ষা করেছেন।
13 ই রজব হজরত ইমাম আলি (আ.) পবিত্র কাবা শরিফে জন্ম গ্রহণ হরেন। তাঁর পিতার নাম আবু তালেব এবং মাতার নাম ফাতেমা বিনতে আসাদ। তিনি ছিলেন রাসুলে আকরাম (সা.) এর ওয়াসি।
ইমাম আলি (আ.) জীবেনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.) কে সহযোগিতা করেছেন। তাঁর ইমান এত শক্ত ছিল যে তিনি কখনো নিজের প্রাণের মায়া করেননি। হিজরতের রাতে চল্লিশটি তরবারীর নিচে ঘুমিয়ে ছিলেন।
ইমাম মুসা কাজেম (আ.) পবিত্র আহলে বাইতের সপ্তম ইমাম। তাঁকে বাদশা হারুন শহিদ করেছে। তাঁর মাজার শরিফ ইরাকের সামেররা শহরে রয়েছে।
মুহাম্মাদ (সা.) কে রহমত স্বরূপ প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি সর্ব শ্রেষ্ঠ নবি। তাঁর প্রতি সর্ব শ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব আল কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে।
রাসুল (সা.) কে মহব্বত করতে হবে। কাউকে ভাল না বাসলে পুরোপুরিভাবে তার আনুগত্য করা যায় না। এমকি আল্লাহকে ভালবাসতে হলেও রাসুলের আনুগত্য করতে হবে।
নবিগণের বংশ পবিত্র। তাঁদের পিতা-মাতা কখনো মুশরেক ছিলেন না। তারা এক আল্লাহর এবাদত করতেন। তাদের জীবন পবিত্র ছিল।
১-রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। ২-ইমাম (আ.) গণ এই দিনটিকে ঈদ হিসেবে উৎযাপন করতেন। ৩-ইমাম সাদিক্ব (আ.) এর মতে সবচেয়ে বড় ঈদ হচ্ছে, ঈদে গ্বাদীর। ৪-গ্বাদীর দিবসে দ্বীনে ইসলাম পূর্ণতা লাভ করে।
১-রাসুল (সা.) বিদায় হজ্জে ১০০টি উট সাথে নিয়ে যান। ২-বিদায় হজ্জে রাসুল (সা.) আবু দুজানাকে তাঁর স্থলাভিসিক্ত করে মদীনাতে রেখে যান। ৩-উম্মুল মুমিনিনরা বিদায় হজ্জে উপস্থিত ছিল। ৪-রাসুল (সা.) এর সাথে ১ লক্ষ ২৪ হাজার হাজী হজ্জে অংশগ্রহণ করেন।
আল্লাহ তায়ালা বিভিন্ন ধরণের রিজিক দান করেছেন। যেভাবে শরিরের জন্য খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে সেভাবে আত্মার জন্যও খাদ্যের প্রয়োজন রয়েছে। অত্মার খাদ্য হচ্ছে জিকর ও এবাদত।
১-রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। ২-ইমাম (আ.) গণ এই দিনটিকে ঈদ হিসেবে উৎযাপন করতেন। ৩-ইমাম সাদিক্ব (আ.) এর মতে সবচেয়ে বড় ঈদ হচ্ছে, ঈদে গ্বাদীর। ৪-গ্বাদীর দিবসে দ্বীনে ইসলাম পূর্ণতা লাভ করে।
মানুষ দুনিয়ার প্রতি বেশি আকৃষ্ট হওয়ার কারণে আল্লাহকে ভুলে থাকে, অথচ দুনিয়া ক্ষনস্থায়ী। মানুষের অন্তর কলুষিত হলে আল্লাহকে ভুলে থাকে। আল্লাহর স্মরণ মানুষকে সৎকর্মশীল করে।
রাসুল (সা.)এর নিকট সাহাবারা এসে অহেক আলোচনা করার মাধ্যমে সময় নষ্ট করতেন বিধায় আল্লাহর তরফ হতে নির্দেশ আসে যে আলোচনা করতে হলে সাদকা দিতে হবে কিন্তু সাদকা দেন না শুধু আলি (আ.) ব্যতিত।
মক্কায় শুরু হলো হজ: সিরিয়দের ক্ষেত্রে বৈষম্য-নীতি
১-গ্বাদীরের দিনে একটি সৎ কর্ম করলে ৮০ মাসের সৎ কর্মের সওয়াব পাওয়া যায়। ২-ইমাম (আ.) গণ এই দিনে রোযা রাখতেন। ৩-গ্বাদীরের দিনের রোযা ১০০টি গ্রহণযোগ্য হজ্জ ও ওমরার সমতুল্য। ৪-গ্বাদীরের অন্যতম ইবাদত হচ্ছে দোয়া করা।
১-ফাতিমা (আ.) ও হাসান (আ.) গ্বাদীর দিবসের কথা বলেছেন। ২-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ আমি যাদের মওলা আলীও তাদের মওলা। ৩-আম্মারে ইয়াসীর গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। ৪-আমর ইবনে আস গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।