فیلم

কারবালায় ইজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) সহ তাঁর সন্তান ও সাথীদেরকে নির্মমভাবে শহিদ করে। তার পর ইমাম হোসাইন (আঃ) এর পরিবারকে বন্দী করে শামে নিয়ে যায়। ঐ কাফেলা মুক্তি পাওয়া পর চল্লিশায় আবার কারবালায় ফিরে আসে এবং এমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর সাথীদের জন্য শোক পালন
নবুওয়াত ও ইমামতের জন্য বয়স শর্ত নয়। যে কোন বয়সেই আল্লাহ তায়ালা যাকে নবুওয়াত দান করবেন তাঁকে দিতে পারেন। যেমন হজরত ইসা (আঃ) শিশু অবস্থাতেই নবুওয়াত প্রাপ্ত হয়েছেন।
বিবেকবান লোকরা অতীত হতে শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। অতীতের লোকরা যে ভুল করেছে সে ভুল করা কখনোই ঠিক হবে না।
মহানবি (সাঃ) দুনিয়া হতে বিদায় নিলেও তিনি আমাদের আমল সম্পর্কে খবর রাখেন। আমরা প্রতি নিয়ত নামাজে তাঁর প্রতি সালাম দিই। তিনি আবশ্যই আমাদের সালাম শ্রবণ করেন এবং তার উত্তর দেন। সুতরাং তাঁকে হায়াতুন নবী বলে জানি।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে অনেক মোনাজাত বর্ণিত হয়েছে। উক্ত মোনাজাতগুলোর মধ্য হতে মোনাজাতে মোহিববীন হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোনাজাত।
কারবালায় ইজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) সহ তাঁর সন্তান ও সাথীদেরকে নির্মমভাবে শহিদ করে। তার পর ইমাম হোসাইন (আঃ) এর পরিবারকে বন্দী করে শামে নিয়ে যায়। ঐ কাফেলা মুক্তি পাওয়া পর চল্লিশায় আবার কারবালায় ফিরে আসে এবং এমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর সাথীদের জন্য শোক পালন
এবাদত আমাদেরকে ঐক্য বজায় রেখে চলতে শিখায়। আমরা যে পদের লোকই হই না কেন এবাদতের সময় সকলে একই সঙ্গে দাঁড়াই। এ বিষয়টি আমাদেরকে অহংকার পরিহার করতে শিখায়।
মহান আল্লাহ মানুষের সাধ্যানুযায়ী বিধান দিয়েছেন। কোন ব্যক্তিকে তার শক্তির চেয়ে বেশি কোন কিছু করার নির্দেশ দেননি।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে অনেক মোনাজাত বর্ণিত হয়েছে। উক্ত মোনাজাতগুলোর মধ্য হতে মোনাজাতে মোহিববীন হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোনাজাত।
মহান আল্লাহর নির্দেশ হলেই হজরত ইমাম মেহদি (আঃ) এর আবির্ভাব ঘটবে। তাঁর আগমনের মাধ্যমে পৃথিবী হতে জুলুম চিরতরে বিদায় নিবে।পৃথিবীর সকল মানুষই তাঁর আগমনে অপেক্ষায় রয়েছে।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ইমাম আলি (আঃ) এর অনেক মোনাজাত রয়েছে। আমরা এখানে তার মানজুমা নামক মুনাজাতের প্রথম অংশ উপস্থাপন করলাম।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জহুরের পর হজরত ইসা (আঃ) আসমান হতে অবতরণ করবেন। তিনি ইমাম মেহদি (আঃ) এর পিছনে নামাজ পড়বেন এবং তাঁকে ইমাম হিসেবে গ্রহণ করবেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) অনুপস্থিত থাকার কিছু কারণ রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা তাঁতে অদৃশ্যে রাখার মাধ্যমে শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা এর মাধ্যমে তাঁর বান্দাদেরকে পরীক্ষা করতে চান।

পৃষ্ঠাসমূহ