فیلم

ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে অনেক মোনাজাত বর্ণিত হয়েছে। উক্ত মোনাজাতগুলোর মধ্য হতে মোনাজাতে মোহিববীন হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোনাজাত।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে খায়েফীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হলো।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
নামাজ আমাদেকে নিয়মানুবর্তীতা শিক্ষা দেয়। নামাজ আমাদেকে অশ্লীলতা হতে দূরে রাখে। কিয়ামতের দিন যে ব্যক্তি নামাজের হিসাবে মুক্তি পাবে সে আর অন্য কোন হিসাবে সমস্যার সম্মুখিন হবে না।
যাদের তাকওয়া নেই তাদের আমল গ্রহণযোগ্য নয়। প্রত্যেক ব্যক্তির আমলের প্রতিদান তার তাকওয়ার ওপর ভিত্তি করে দান করা হবে।
আমরা সকলেই পূর্ণতায় পৌছার চেষ্টা করব। মানুষ এ পৃথিবীতে এসেছে পূর্ণতায় পৌছার জন্য। পূর্ণতায় পৌছতে হলে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে হবে।
যে সকল ক্ষেত্রে নামাজ পুনরায় পড়তে হয়ঃ সময় হওয়ার পূর্বে নামাজ পড়লে, কেবলার বিপরীত মুখ হয়ে নামাজ পড়লে, সফরে পূর্ণ নামাজ পড়লে, ইত্যাদি।
আল্লাহর বিধানসমূহের মাঝে এমন কিছু বিধান রয়েছে যা তাতক্ষনিকভাবে আনজাম দিতে হয় যেমন, সালামের উত্তর দেয়া ইত্যাদি। কিন্তু কিছু কিছু বিধানের জন্য হাতে অনেক সময় থাকে যেমন, কাজা রোজা রাখা ইত্যাদি।
ইমাম হোসাইন (আঃ) এর সাথে তাঁর বোন জয়নবও কারবালায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন যে কারবালায় এজিদী বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) ও তাঁর সাথীগণের ওপর কিভাবে জুলুম করেছে।
১-সাআদ ইবনে উবাদার অসুস্থতায় রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ২-পুত্র ইব্রাহিম এর জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৩-হজরত হামযা এর জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৪-মুতার যুদ্ধের শহীদদের জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৫-জাফর ইবনে আবি তালিবের জন্য রাসুল (সা.) এর ক্রন্দন। ৬-
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে হিসাব দিতে হবে। সে দিন প্রত্যে ব্যক্তি তার নিজের ক্ষেত্রে ব্যস্ত থাকবে। কেউ কাউরো উপকার করতে পারবে না। কাজেই সেখানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
১-গাদ্বীরে খুমের অপর একটি নাম হচ্ছে রাবেগ। ২-রাসুল (সা.) তার উম্মতের জন্য দুইটি মুল্যবান বস্তু রেখে গেছেন কোরআন ও আহলে বাইত। ৩-কোরআন ও আহলে বাইত কখনও একে অপর থেকে পৃথক হবে না। ৪-রাসুল (সা.) নিজের পরে আলী (আ.) কি উম্মতের জন্য খলিফা নির্বাচন করে গেছেন।
আল্লাহ তায়ালা অত্যন্ত ক্ষমাশীল। বান্দা ক্ষমা পার্থনা করলে তিনি ক্ষমা করে থাকেন। আল্লাহর অলিগণ গোনাহ না করলেও সর্বদা এসতেগফার করতেন।
ইমাম আলি (আঃ) এর অনেক মোনাজাত রয়েছে। আমরা এখানে তার মানজুমা নামক মুনাজাতের প্রথম অংশ উপস্থাপন করলাম।
যে সকল ক্ষেত্রে নামাজ পরে পড়া উত্তমঃ নফল বা সুন্নাত নামাজ পড়ার কারণে, কাজা নামাজ পড়ার কারণে, পানি না পাওয়া গেলে, অত্যন্ত ক্লান্ত থাকলে, ইত্যাদি।
যে সকল স্থানে সুরা পাঠ করতে হয় না তা হচ্ছে এই ধরণেরঃ সময় সংকীর্ণ হলে, বিশেষ কোন সমস্যায় পতিত হলে, নামাজে এহতিয়াত ….

পৃষ্ঠাসমূহ