فیلم

সর্ব অবস্থায় পবিত্রতার সাথে থাকে উচিৎ। আমরা অজু ও গোসলের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করি। অজুর মাধ্যমে আত্মিক পবিত্রতা অর্জ করি এবং গোসলের মাধ্যমে দৌহিক পবিত্রতা অর্জন করি।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে তায়েবীন বা তওবাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
কোন ব্যক্তির পক্ষ হতে অন্য কোন ব্যক্তি আমল আনজাম দিলে তাকে নিয়াবতী আমল বলে। কোন ব্যক্তি জীবিত থাকা অবস্হায় তার ওয়াজিব আমলের ক্ষেত্রে অন্য কেউ নায়েব হতে পারবে না।
১- ইমাম হুসাইন (আ.) ছিলেন নাজাতদাতা। ২-আশুরার যিয়ারত পাঠ করলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়। ৩-ইমাম হুসাইন (আ.) ফিতরুস ফেরেস্তার শাফায়াত করেন। ৪- ইমাম হুসাইন (আ.) হচ্ছেন শহীদদের সর্দার
যে সকল অসবস্থায় একাধিক রুকু করার কারণে নামাজ বাতিল হয় না; তা হচ্ছে এ ধরণেরঃ মুস্তাহাব নামাজে ভুল বশত একাধিক রুকু করা হলে, জামাতে নামাজ পড়ার সময় ইমাম সাহেব রুকু হতে উঠেছেন মনে করে রুকু হতে উঠার পর পুনরায় রুকু করলে ইত্যাদি।
হজরত লোকমান তাঁর সন্তানকে যে নসিহত করেছেন তা পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করা হয়েছে এবং তাঁর নামে একটি সুরা অবতীর্ণ করা হয়েছে।
আমাদেরকে সকল কাজই আল্লাহর সন্তষ্টির জন্য করতে হবে।আর এর জন্য আমাদেরকে মুত্তাকী বা খোদাভীরু হতে হবে। যার তাকওয়া যত বেশী তার আমল আল্লাহর নিকট তত প্রিয়।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে শাকীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হলো।
হাজিগণ হজ্জে গমন করে এহরাম পরিধান করে। এহরাম পরিধান করা অবস্থায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। কাবা শরিফের এলাকায় কোন কিছু হত্যা করতে পারবে না। হজ্জে গমনের মাধ্যমে মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে জীবন যাবন করতে শিখে।
১-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ তোমরা দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অন্বেষণ কর। ২-হজরত ঈসা (আ.) আল্লাহর সৃষ্টির প্রশংসা করেছেন। ৩- জ্ঞান অর্জনের অনেক পন্থা রয়েছে। ৪- অর্জিত জ্ঞানের উপরে আমল করা উচিত।
সালাম প্রদানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। সালাম শান্তি নিয়ে আসে। সালাম প্রদান করার অর্থ হচ্ছে তার জন্য শান্তি কামনা করা। সালাম প্রদান করা হচ্ছে নম্রতা ও ভদ্রতার চিহ্ন।
যারা পরকালকে বিশ্বাস করে না তারা দুনিয়াকেই সবকিছু মনে করে। তারা যেভাবে সম্ভাব সেভাবেই সবকিছুকে নিজের আয়াত্বে নেয়ার চেষ্টা করে।
কোরআন শরিফের নির্দেশ অনুযায়ী পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর প্রতি মহব্বত রাখতে হবে। হাদিসে সাকালাইনে বলা হচ্ছেঃ রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ আমার পর তোমরা কোরআন ও আহলে বাইতের আনুগত্য করবে।
সেজার কিছু বিধান রয়েছে। সেজদা মাটি অথবা মাটি হতে উদগত কোন বস্তুর ওপর হতে হবে। কোন খাদ্যবস্তু ও পরিধানের বস্তুর ওপর সেজদা করা যাবে না।
১-রাসুল (সা.) বিদায় হজ্জে ১০০টি উট সাথে নিয়ে যান। ২-বিদায় হজ্জে রাসুল (সা.) আবু দুজানাকে তাঁর স্থলাভিসিক্ত করে মদীনাতে রেখে যান। ৩-উম্মুল মুমিনিনরা বিদায় হজ্জে উপস্থিত ছিল। ৪-রাসুল (সা.) এর সাথে ১ লক্ষ ২৪ হাজার হাজী হজ্জে অংশগ্রহণ করেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) এর কিয়াম ইমাম মেহদি (আঃ) এর কিয়াম কিয়াম পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। অর্থাৎ অন্যায়কে মানুষ প্রশ্রয় দিবে না।

পৃষ্ঠাসমূহ