فیلم
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
হজরত আলি (আ.) এর বিরুদ্ধে জনাব মুয়াবিয়া যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। হজরত আলি (আ.) এ যুদ্ধকে এড়াতে চেয়েছিলেন কিন্তু জনাব মুয়াবিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
আল্লাহর নিদর্শনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা ওয়াজিব। যেমন- কাবা শরিফ, মদিনা শরিফ… হচ্ছে আল্লাহর নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। সম্মান ও মহব্বত ব্যতিত দ্বিন টিকে থাকতে পারে না।
আল্লাহর নিদর্শনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা ওয়াজিব। যেমন- কাবা শরিফ, মদিনা শরিফ… হচ্ছে আল্লাহর নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। সম্মান ও মহব্বত ব্যতিত দ্বিন টিকে থাকতে পারে না।
তাকিয়্যার মাধ্যমে মোমিন ব্যক্তি তার প্রাণ বাঁচাতে পারে। যেখানে ইমানের বিষয়টি প্রকাশ করলে জান, মাল ও সম্মান নাশের ভয় রয়েছে সেখানে ইমান গোপন রাখতে হবে।
হজরত আলি (আঃ) অত্যন্ত জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন।রাসুল (সাঃ) তাঁর ক্ষেত্রে বলেছেনঃ আমি জ্ঞানের শহর আলি হচ্ছে তার দরজা। তিনি সাধারণ ও আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।
হজরত আলি (আঃ) অত্যন্ত জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন।রাসুল (সাঃ) তাঁর ক্ষেত্রে বলেছেনঃ আমি জ্ঞানের শহর আলি হচ্ছে তার দরজা। তিনি সাধারণ ও আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।
জনাব মুয়াবিয়া ছিলেন এজিদের পিতা। তিনি তার অযোগ্য সন্তান এজিদকে খিলাফত প্রদান করে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করেন। এজিদের নির্দেশে 30 হাজারেরও অধিক সেনাবাহিনী, ইমাম হোসাইন (আ.) ও তাঁর সাথীদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করা হয়। কারবালায় রাসুলের (সা.) আহলেবাইতের প্রতি এজিদ
ইসলাম আমাদেরকে মানবতা বাজায় রাখতে শিক্ষা দেয়। আল্লাহ তাঁর বান্দাদের খেদমতকারীদেরকে উত্তম প্রতিদান দিবেন। ইসলাম সত্যের দিকে ও শান্তির দিকে মানুষকে আহবান করে। আমাদেরকে সত্যের সন্ধানে থাকতে হবে।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।