فیلم
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন। তাঁর আবির্ভাবের পর পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন। তাঁর আবির্ভাবের পর পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন। তাঁর আবির্ভাবের পর পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
ইমাম রেজা (আঃ) হতে প্রচুর আধ্যাত্মিক, চরিত্র গঠন ও জ্ঞান সমৃদ্ধ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এখানে তাঁর কছু সংখ্যক হাদিস বর্ণিত হল।
ফাতেমা (আ.) হচ্ছেন সত্যের মাপকাঠি। তিনি বেহেশতি ব্যক্তি, রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা বেহেশতের নারীদের সরদার। তিনি আরো বলেছেনঃ ফাতেমা আমার দেহের অংশ।
হজরত ফাতেমা জাহরা (আ.) মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মেয়ে। তিনি বেহেশতের তেনা ইমাম হাসান ও ইমাম হোসাইন (আ.) এর মাতা এবং তিনি নিজেও বেহেশতের নারীদের সরদারিনী।
এ আলোচনায় হজরত ফাতেমা (আ.) এর জীবনের্ বৈশিষ্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বোখারী ও মুসলিম শরিফে হজরত ফাতেমা (আ.)-এর ফজিলত সম্পর্কে প্রচুর হাদিস বর্ণিত হয়েছে আমরা এখানে তার মধ্য হতে কিছু সংখ্যক হাদিস নিয়ে আলোচনা করব।
হজরত ফাতেমা (আ.) নিজ হাতে জাতা দিয়ে আটা তৈরী করে রুটি বানাতেন। বাড়িতে কাজের মেয়ে থাকা সত্বেও নিজ হাতে কাজ করতেন। বাড়ির কাজগুলো কাজের মেয়ের সাথে ভাগ করে নিতেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মাসুম বা নিষ্পাপ। তিনি পৃথিবীর সকল মেয়ের জন্য আদর্শ। তিনি বেহেশতের মহিলাদের সরদারিনি। আমরা তাঁকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করব।
হজরত ফাতেমা (আ.) তাঁর পিতার এত খেদমত করতেন যে রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেনঃ ফাতেমা উম্মে আবিহা অর্থাৎ ফাতেমা তার পিতার মা। হজরত ফতেমা (আ.) পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ নারী।