গাদিরে খোম নামক স্থানে ১০ ম হিজরীতে জিলহজ্জ মাসের ১৮ তারিখে বিদায় হজ্জ হতে ফেরার পথে রাসুলে আকরাম (সাঃ) হজরত আলী (আঃ) কে,লাক্ষাধিক সাহাবার উপস্থিতিতে তাঁর ওয়াসী হিসেবে নির্ধারণ করেন।

হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন। তিনি হিজরতের রাতে রাসুলের বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলেন।

ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

ইমামগণ মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁরা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হয়েছেন। নবুওয়াতের পর ইমামতের ধারা চালু হয়েছে। সর্বপ্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্বশেষ ইমাম হচ্ছেন হজরত মাহদি (আ.)।

ইসলাম আমাদেরকে ঐক্য বজায় রেখে চলতে শিখায়। আমরা যে পদের লোকই হই না কেন এবাদতের সময় সকলে একই সঙ্গে দাঁড়াই। এ বিষয়টি আমাদেরকে অহংকার পরিহার করতে শিখায়।

সত্য সব সময় স্পষ্ট। ইসলাম সত্যের দিকে ও শান্তির দিকে মানুষকে আহবান করে। আমাদেরকে সত্যের সন্ধানে থাকতে হবে। সত্য পেলে তা গ্রহণ করতে হবে।

সত্য সব সময় স্পষ্ট। ইসলাম সত্যের দিকে ও শান্তির দিকে মানুষকে আহবান করে। আমাদেরকে সত্যের সন্ধানে থাকতে হবে। সত্য পেলে তা গ্রহণ করতে হবে। ইমানকে শক্তিশালী করতে হবে।