হেশাম বিন আব্দুল মালিকের শেষ পরিণতি

সন ১২৫ হিজরির ৬ই রবিউস সানী তারিখে রোজ বুধবার ‘রাসাফা’ নামক স্থানে হেশাম বিন আব্দুল মালিক মৃত্যুবরণ করে। হেশাম বিন আব্দুল মালিক ছিল আহলে বাইত (আ.)এর প্রতি চরম বিদ্বেষি, কঠোর, ক্রুরহৃদয় ও কৃপণ প্রকৃতির মানুষ। সে যায়দ বিন আলি বিন হুসাইন, ইমাম বাকের (আ.)কে

হেশাম বিন আব্দুল মালিকের শেষ পরিণতি

সন ১২৫ হিজরির ৬ই রবিউস সানী তারিখে রোজ বুধবার ‘রাসাফা’ নামক স্থানে হেশাম বিন আব্দুল মালিক মৃত্যুবরণ করে। হেশাম বিন আব্দুল মালিক ছিল আহলে বাইত (আ.)এর প্রতি চরম বিদ্বেষি, কঠোর, ক্রুরহৃদয় ও কৃপণ প্রকৃতির মানুষ। সে যায়দ বিন আলি বিন হুসাইন, ইমাম বাকের (আ.)কে শহীদ করে এবং ইমাম সাদিক (আ.)কে শামে ডেকে পাঠায় এবং তাঁকে অপমান করে। তার খেলাফতকাল ছিল ১৯ বছর ৯ মাস ১০দিন এবং সে ৫৩ বছর বয়সে মারা যায়।  সাফফাহর যুগে বণী উমাইয়াদেরকে হত্যা করা শুরু হয় এবং তাদের কবরকে খুঁড়ে তাদের লাশের অবশিষ্ট অংশকে পুড়িয়ে দেয়ার প্রথা চালু হয়। যখন হেশাম বিন আব্দুল মালিকের কবরকে খুঁড়া হয় এবং তার লাশকে কবর থেকে বাহির করা হয় এবং তার লাশকে পুড়িয়ে ফেলা হয়।

 

তথ্যসূত্র:

১- তাতেম্মাতুল মুনতাহা, পৃষ্ঠা ১২৮।

২- শাজারে তুবা, খন্ড ১, পৃষ্ঠা ১৪২

৩- মারআতুল উকুল, খন্ড ২৬, পৃষ্ঠা ২২৭।

৪- তাবাকাতুল কুবরা, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৩২৬।

৫- শারহে নাহজুল বালাগা, খন্ড ৭, পৃষ্ঠা ১৩২।

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন