রজব মাসের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
রজব মাসের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
এস, এ, এ
১লা রজব : ইমাম মুহাম্মদ বনি আলী আল বাকির (আ.)-এর জন্ম দিবস।
২রা রজব: ইমাম আলী বিন মুহাম্মদ আল হাদী (আ.)-এর জন্ম দিবস।
৩রা রজব : ইমাম আলী বিন মুহাম্মদ আল হাদী (আ.)-এর শাহাদত দিবস।
৪র্থ রজব : লাইলাতুল গারাইব বা কামনার রজনী এই রাতে ১২ রাকআত অতি ফজিলতপূর্ণ নামায আছে
৭ই রজব: আব্বাসিয় খলিফা মামুন ইমাম রেজা (আ.)-কে তার উত্তরসূরী হওয়া আবদেন করে পত্র পাঠিয়েছিল।
১০ম রজব : ইমাম মুহাম্মদ বিন আলী আল যাওয়াদ (আ.)-এবং হযরত আলী আসগারের জন্ম দিবস।
১২ই রজব : ক. আমিরুল মুমেনীন ইমাম আলী (আ.) কুফাকে ইসলামী হুকুমতের রাজধানী হিসেবে মননীত করে কুফাতে প্রবেশ করে।
খ.আর এদিনেই মানব ইতিহাসের ঘৃণ্যব্যক্তি ইয়াজিদের পিতা মুয়াবিয়া মৃত্যুরবন করে।
১৩ ই রজব : পবিত্র ক্বাবার সন্তান এবং আল্লাহর রাসুলের (স.) পরবর্তি প্রতিনিধি হযরত ইমাম আলী ইবনে আবিতালিবের (আ.)জন্ম দিন।
১৫ই রজব : ক. ইতিহাসের নির্যাতিতা কারবালা আর্দশের পতাকাবাহী বীর নারী হযরত যায়নাবের ওফাত দিবস।
খ. আজকের এই দিনে মুসলমানদের কেবলা পরির্বতন হয় ।
গ. এদিনেই দীর্ঘ তিন বছর শা’বে আবিতালিবে বন্দী ও নির্বাসিত জীবন অবসান ঘটে, মুসলমানরা মুক্ত হন।
১৬ই রজব: হযরত ফাতেমা বিনতে আসাদ ক্বাবা ঘরের মধ্য থেকে বের হয়ে আসনে।
১৭ই রজব : ইমাম রেজা (আ.) –কে বিষপানে বাধ্যকারী অভিশপ্ত আব্বাসিয় খলিফা মামুনের মৃত্যু দিবস ।
১৮ই রজব: মহানবীর (স.) সন্তান ইব্রাহীমের ওফাত দিবস।
১৯শে রজব: অভিশপ্ত আব্বাসীয় খলিফা মু’তামিদের মৃত্যু দিবস।
২০শে রজব : খাইবারের যুদ্ধ থেকে প্রথম খলিফা আবুবকর পালায়ন করেন ।
২৩শে রজব : ক. আজকের এদিনে জারাহ বিন সানান আসাদী মাদায়েনে ইমাম হাসান (আ.) উপর বিষক্ত খঞ্জর দিয়ে আক্রোমন করে।
খ. ইমাম মুসা বিন জাফর (আ.)-কে বিষপ্রয়োগ আক্রান্ত করা হয়। গ. দ্বিতীয় খলিফা ওমর বিন খাত্তাব খাইবারের যুদ্ধ থেক পালিয়ে যান।
২৪শে রজব : ক. শেরে খোদা আমিরুল মোমনেীন আলী (আ.)-এর হাতে খাইবারের দূর্গ মুসলমানরা জয় করেন।
খ. খাইবার বিজয়ের দিনে ইমাম আলী (আ.)এর ভাই জাফর-এ তাইয়ার হাবাশিয়া (ইথোপিয়া) প্রত্যাবর্তন করেন ।
২৫শে রজব: হযরত মুসা বিন জাফর আল কাজিম (আ.)-এর শাহাদত দিবস।
২৬শে রজব: আমিরুল মুমেনিন (আ.)-এর মহান পিতা আবি তালিবের ওফাত দিবস।
২৭শে রজব : মহানবী (স.)-এর নবুয়াত প্রাপ্তি দিবস।
২৮শে রজব : ঐতিহাসিক কারবালা ঘটনার প্রথম যাত্রা ইমাম হুসাইন (আ.) মদীনা ত্যাগ করে মক্কার উদ্দ্যেশে রওনা দেন।
নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন