লিবিয়ার বেনগাজিতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

লিবিয়ার বেনগাজিতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, আইএসআইএল,গাজা, ফিলিস্তিন, ইসরাইল, শিশু হত্যা,
বেনগাজিতে তৎপর একটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর সদস্য
লিবিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় শহর বেনগাজিতে সেনাবাহিনী ও সরকার-বিরোধী অস্ত্রধারীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত ও অপর ৮১ জন আহত হয়েছেন।

লিবিয়ার হাসপাতাল সুত্র জানিয়েছে, হতাহতদের বেশিরভাগই সেনা। নিহতদের মধ্যে একজন মিশরীয় নাগরিকসহ তিনজন বেসামরিক ব্যক্তি রয়েছেন। সংঘর্ষের সময় একটি বাড়িতে রকেট আঘাত হানলে এ তিন ব্যক্তির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।

গতকাল (সোমবার) সরকার-বিরোধী অস্ত্রধারীরা একটি সেনা চৌকিতে হামলা চালালে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল খলিফা হাফতারের অনুগত সরকারি সেনাদের ওপর ওই হামলা চালায় অস্ত্রধারীরা। জেনারেল হাফতার দেশটির পূর্বাঞ্চলে বিরোধী অস্ত্রধারীদের নির্মূল করার লক্ষ্যে গত ১৬ মে থেকে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছিলেন।

ত্রিপোলি আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর দখলকে কেন্দ্র করে দু’টি প্রতিদ্বন্দ্বী অস্ত্রধারী গোষ্ঠীর মধ্যে সপ্তাহব্যাপী রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ৪৭ জন নিহত হওয়ার পর বেনগাজিতে এ সংঘর্ষ হলো। ত্রিপোলি বিমানবন্দরে গত ১৩ জুলাই থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষে কয়েকটি বিমান পুড়ে যায় ও বিমানবন্দরের কিছু অংশ ধ্বংস হয়।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন