আমেরিকা বাগদাদিকে গ্রেফতার করে ছেড়ে দিয়েছে

আমেরিকা বাগদাদিকে গ্রেফতার করে ছেড়ে দিয়েছে

 hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, নাফসে যাকিয়া,
সম্প্রতি আইএসআইএল একটি ভিডিও প্রচার করে দাবি করে, বাগদাদি ইরাকের একটি মসজিদে জুমার খোতবা দিয়েছে
নিজের অশুভ লক্ষ্য চরিতার্থ করার জন্য মার্কিন সরকার দেশে দেশে আইএসআইএল-এর মতো অসংখ্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তৈরি করেছে। এ মন্তব্য করেছেন আমেরিকার রাজনৈতিক ভাষ্যকার এবং ওয়ার্ল্ড ভিউ ফাউন্ডেশনের পরিচালক রডনি মার্টিন।

তিনি আজ প্রেস টিভিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “আমেরিকা আইএসআইএল নেতা আবু বকর আল-বাগদাদিকে গ্রেফতার করেছিল। অথচ পরে তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। সঙ্গত কারণেই এটি ভাবা অমূলক নয় যে, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ এক গোপন আঁতাতের ভিত্তিতে বাগদাদিকে ছেড়ে দিয়েছিল। সেই আঁতাতের ফলশ্রুতিতেই আজ তার নেতৃত্বে উগ্র সন্ত্রাসীরা ইরাকের বেশ কিছু এলাকা দখল করে নিয়েছে।”

মার্কিন রাজনৈতিক ভাষ্যকার রডনি মার্টিন আরো বলেন, “আজ বাগদাদি ভয়াবহ গণহত্যা ও জাতিগত শুদ্ধি অভিযান চালাচ্ছে। তার এ পাশবিকতা শুরু হয় সিরিয়ায়; যে দেশটির সরকার পরিবর্তন করতে চায় আমেরিকা। সিরিয়ার পর বাগদাদির বর্বরতা শুরু হয়েছে ইরাকে। মার্কিন সরকারের চূড়ান্ত লক্ষ্য ইরাকের নুরি আল-মালিকি সরকারকে অস্থিতিশীল করে আবার দেশটির ওপর দখলদারিত্ব চাপিয়ে দেয়া।”

মার্টিন বলেন, “নিজের পররাষ্ট্র নীতি বাস্তবায়নের অশুভ লক্ষ্যে যুগে যুগে এ ধরনের বহু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তৈরি করেছে আমেরিকা। এর আগে তারা আফগানিস্তানে তালেবান ও আল-কায়েদা তৈরি করেছিল।”

বর্তমানে ইরাকে ভয়াবহ তাণ্ডব পরিচালনাকারী উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নেতা আবু বকর আল-বাগদাদিকে মার্কিন সেনারা ২০০৫ সালে আটক করেছিল। তাকে দক্ষিণ ইরাকের উম্মুল কাসর শহরের ক্যাম্প বুকা কারাগারে আটক রাখা হয়। পরে মার্কিনীরা ২০১০ সালে বাগদাদিকে ছেড়ে দেয়। সেই বছরই বর্বর চরিত্রের অধিকারী বাগদাদি আইএসআইএল গঠন করে। গত ১০ জুন তার সন্ত্রাসী বাহিনী হঠাৎ করে ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় কয়েকটি শহর দখল করে নেয়।

আবু বকর বাগদাদি ১৯৭১ সালে ইরাকের সামারা শহরে জন্মগ্রহণ করে। তার আগের নাম ছিল আওয়াদ ইব্রাহিম আলী আল-বাদরি আল-সামারাই। নিজেকে খলিফা ঘোষণার লক্ষ্যে পরবর্তীতে নিজেই আবু বকর নাম ধারণ করে। বাগদাদের ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজ এন্ড হিস্টোরি’র ওপর পিএইচডি করেছে বলে দাবি করেছে ইরাকের এ কসাই। সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০১২ সালে জর্দানে আইএসআইএলকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ। সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার উদ্দেশ্যে ওই প্রশিক্ষণ দেয় মার্কিনীরা।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন