ইউরোপ ও আমেরিকার জ্বালানি কোম্পানিতে সাইবার হামলা

ইউরোপ ও আমেরিকার জ্বালানি কোম্পানিতে সাইবার হামলা

ইউরোপ ও আমেরিকার জ্বালানি কোম্পানিতে সাইবার হামলা

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী
আমেরিকার এবং ইউরোপের এক হাজারেরও বেশি জ্বালানি কোম্পানি নজিরবিহীন সাইবার হামলার মুখে পড়েছে। পূর্ব ইউরোপ থেকে এ সব হামলা চালানো হয়েছে এবং ‘এনারজেটিক বিয়ার’ বা ‘ড্রাগনফ্লাই’ নামের একটি হ্যাকার গোষ্ঠী এ হামলার সঙ্গে জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

শিল্পখাতের তথ্য হাতিয়ে নেয়ার উদ্দেশ্যে এ সব হামলা হয়েছে বলে কম্পিউটার নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনেক সংস্থা মনে করছে।

পশ্চিমা দেশগুলোর তেল ও গ্যাস কোম্পানিসহ জ্বালানি খাতে বিনিয়োগকারী সংস্থাগুলো এই সাইবার হামলার শিকার হয়েছে। বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থায় বিভ্রাট ঘটাতে পারে এবং শিল্পখাতের নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বা আইসিএস-এর সঙ্গে জড়িত যন্ত্রপাতির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করতে পারে এ জাতীয় ভাইরাস।

কম্পিউটার নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা সিমেনটেক বলেছে, ড্রাগনফ্লাইয়ের হ্যাকাররা ২০১১ সাল থেকেই তৎপর ছিল। প্রথম দিকে তারা আমেরিকা ও কানাডার বিমান শিল্পের সঙ্গে জড়িত কোম্পানিতে হানা দিয়েছে। কিন্তু ২০১৩ সালের গোড়ার দিকে হামলার লক্ষ্যবস্তু পরিবর্তন করে তারা। এ হ্যাকার গোষ্ঠী গত ১৮ মাসে ৮৪টি দেশের এক হাজারের বেশি জ্বালানি কোম্পানিতে সাইবার হামলা করেছে।

এ হামলার প্রধান শিকার হয়েছিল যে সব দেশ তার মধ্যে আমেরিকা, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, জার্মানি, তুরস্ক এবং পোল্যান্ড রয়েছে বলে সিমেনটেকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

এ ভাইরাসের গঠন থেকে ও হামলার ধরণ থেকে মনে হচ্ছে, কোনো রাষ্ট্র এর পেছনে জড়িত রয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে রাশিয়া জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হয়েছে।

সাইবার হামলার অস্ত্র হিসেবে ভাইরাস ব্যবহার নতুন নয়। 'স্টুক্সনেট' কম্পিউটার ভাইরাস ব্যবহার করে ২০১০ সালের জুলাইয়ে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিরুদ্ধে হামলা করেছিল আমেরিকা ও ইহুদিবাদী ইসরাইল। অবশ্য ওই হামলা কার্যকরভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছিল ইরান।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন