সন্ত্রাসীরা মুসলিম অনৈক্য চায়

সন্ত্রাসীরা মুসলিম অনৈক্য চায়

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী
ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসআইএলসহ ওয়াহাবি তাকফিরি সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর নৃশংস গণহত্যা আর বর্বরতার প্রেক্ষাপটে সৌদি রাজা আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ তার ভাষায় 'মধ্যপ্রাচ্যে সব ধরনের সন্ত্রাসের' নিন্দা জানিয়েছেন।

সৌদি সরকার আইএসআইএলসহ ওয়াহাবি তাকফিরি সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর অন্যতম প্রধান পৃষ্ঠপোষক হওয়া সত্ত্বেও পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে দেয়া এক বিবৃতিতে রাজা বলেছেন: রাজতান্ত্রিক এই সরকার সন্ত্রাসের সব রূপ ও প্রকাশকে প্রত্যাখ্যান করে।

শিয়া-সুন্নি বিভেদ সৃষ্টির প্রচেষ্টার দিকে ইঙ্গিত করে আবদুল্লাহ আরো বলেছেন, সন্ত্রাসীরা মুসলমানদের মধ্যে বিভেদের বীজ বপন করতে চাইছে।

নানা রিপোর্টে জানা গেছে, আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসীরা সৌদি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে অর্থ ও অস্ত্র পাচ্ছে এবং তারা সম্প্রতি প্রায় হাজার খানেক সৌদি গাড়ি নিয়ে ইরাকে ঢুকে পড়ে সামরিক অভিযান চালায়।

সম্প্রতি আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসীরা ইরাক ও সিরিয়ায় বিপুল সংখ্যক নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে। খেলাফত প্রতিষ্ঠার নামে আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসীরা ইরাকে প্রায় আড়াই'শ জন সুন্নি আলেমকে হত্যা করেছে যাদের মধ্যে অন্ততঃ ১২ জন ছিলেন মুফতি ও শহরের প্রধান মসজিদের ইমাম।

গত এক মাসে ইরাকে আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসীদের হাতে নিহতদের সংখ্যা কয়েক হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়াও হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন এড়াতে নানা অঞ্চল থেকে পালিয়ে গেছে লাখ লাখ মানুষ। সন্ত্রাসীরা যুদ্ধবন্দী হিসেবে আটক প্রায় ১৭০০ ইরাকি সরকারি সেনাকেও নৃশংসভাবে হত্যা করে। ইরাক ও সিরিয়ায় তাকফিরি সন্ত্রাসীদের অর্ন্তদ্বন্দ্বেও নিহত হয়েছে হাজার হাজার সন্ত্রাসী।

ইরাকের সরকারি সেনারা সুন্নি উপজাতি ও স্থানীয় জনগণের সহায়তা নিয়ে নানা অঞ্চলে আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসীদের অগ্রাভিযান থামিয়ে দিয়েছে এবং সন্ত্রাসীদের অধিকৃত দু'টি প্রদেশের বেশ কিছু অঞ্চল পুনরুদ্ধার করেছে।

তাকফিরি সন্ত্রাসীরা জর্দান ও সৌদি আরবের নিরাপত্তার জন্যও হুমকি সৃষ্টি করছে বলে এই দেশগুলোর সরকারও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন