গাজা উপত্যকায় ওষুধ ফুরিয়ে যাচ্ছে

গাজা উপত্যকায় ওষুধ ফুরিয়ে যাচ্ছে

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান,
গাজায় ওষুধ সংকট
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় সব ধরনের ওষুধপত্র ফুরিয়ে যাচ্ছে। এতে সেখানে মানবিক বিপর্যয় সৃষ্টির আশংকা দেখা দিয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কিদার জানিয়েছেন, প্রায় ৬০০ রকমের মৌলিক ওষুধ এবং ডাক্তারি সামগ্রী ফুরিয়ে গেছে। এছাড়া, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরো ১৫০ রকমের ওষুধ ফুরিয়ে যাবে বলে তিনি সতর্ক করেন।

আশরাফ কিদার বলেন, ওষুধ ঘাটতির পাশাপাশি জ্বালানি সংকটের কারণে চিকিৎসা ব্যবস্থা আরো জটিল অবস্থায় পড়েছে। জ্বালানি সংকটের কারণে বিদ্যুত উৎপাদন কঠিন হয়ে পড়েছে এবং হাসপাতাল ও চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে ব্যহত হচ্ছে।

গত ১২ জুন তিন কিশোরের কথিত অপহরণের পর ইসরাইল গাজার কেরেম শ্যালম ক্রসিং পয়েন্ট বন্ধ করে দিয়েছে। এর আগে এ ক্রসিং পয়েন্ট দিয়েই কেবল গাজায় জ্বালানি সরবরাহ করা হতো। আর ২০০৭ সালের ২১ দিনের যুদ্ধের পর ইসরাইল গাজার ওপর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন