জোধপুরের একটি হাসপাতালে ৩০০ রোগীকে পশুর ইঞ্জেকশন!

জোধপুরের একটি হাসপাতালে ৩০০ রোগীকে পশুর ইঞ্জেকশন!

জোধপুরের একটি হাসপাতালে ৩০০ রোগীকে পশুর ইঞ্জেকশন!

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান,
রাজস্থানের জোধপুরের একটি সরকারি হাসপাতালে তিনশ' রোগীর দেহে পশুদের জন্য তৈরি ইঞ্জেকশন দেয়া হয়েছে।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, জোধপুরের মথুরা দাস মাথুর হাসপাতাল (এমডিএইচ)-এ ভর্তি চিকিৎসাধীন রোগীদের 'মেরোপেনেম অ্যান্টিবায়োটিক' দেয়া হয়েছে, যা শুধু পশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। ওষুধের শিশিতে 'মানুষের ব্যবহারের জন্য নয়' এই সতর্কবার্তা লেখা থাকা সত্ত্বেও তা ব্যবহার করা হয়।

এমডিএইচ-এর প্রশাসনিক প্রমুখ দীপক ভার্মা জানিয়েছেন, হাসপাতালের পক্ষ থেকে ১০০০ মেরোপেনেমের ইঞ্জেকশান কেনা হয়। এদের মধ্যে প্রায় ৩০০ ইঞ্জেকশান ব্যবহার করা হয়েছে। বাকি ইঞ্জেকশান এখনও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে রয়েছে।

তার দাবি, যে রোগীদের শরীরে ওই ইঞ্জেকশান ব্যবহার করা হয়েছিল, তাদের কাছ থেকে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তার ধারণা, কম মাত্রায় ব্যবহার করার ফলে রোগীদের কোনো সমস্যা হয়নি।

চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী রাজেন্দ্র রাঠৌর, ওষুধ বিক্রেতা এবং এক স্টোরকিপারকে বরখাস্ত করেছেন। ঘটনার তদন্তে চার সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৭ দিনের মধ্যে কমিটিকে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।
সূত্রঃরেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন