দানবাকৃতির বিষাক্ত পিঁপড়া আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে

দানবাকৃতির বিষাক্ত পিঁপড়া আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান,
‘ট্র্যাপ-জ অ্যান্ট’
দানবাকৃতির বিষাক্ত পিঁপড়া আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে বলে গবেষকরা আজ (মঙ্গলবার) হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।

‘ট্র্যাপ-জ অ্যান্ট’ নামের এ সব পিঁপড়া আকারে ৯. ৫ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে এবং এ পিঁপড়ার মুখের দাঁড়া ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত খুলতে পারে। এ দাঁড়া কেবল শিকার ধরতে না খাবার ব্যবহার করে না বরং এর সহায়তায় এ পিঁপড়া এক লাফে কয়েক ইঞ্চি পাড়ি দিতে পারে। এ কারণে এ পিঁপড়াকে ‘রকেট অ্যান্ট’ও বলা হয়।

এ প্রজাতির চার ধরণের পিঁপড়া এ পর্যন্ত শনাক্ত করা গেছে আমেরিকায়। চার প্রজাতির সবাই অবশ্য আমেরিকায় আগ্রাসন চালাচ্ছে না। ওডোনটোম্যাকাস হেমাটোডাস নামের প্রজাতিই এ কাজে এগিয়ে আছে। ১৯৫৬ সালে প্রথম এ পিঁপড়া’কে আলাবামায় দেখা গিয়েছিল বলে জানা গেছে। বর্তমানের এ পিঁপড়া প্রজাতিকে মার্কিন উপকূলীয় অঞ্চলে দেখা যাচ্ছে। এমনকি পূর্বের ফ্লোরিডার পেন্সাকোলা এলাকায় এ পিঁপড়ার দেখা মিলেছে।

এ সব পিঁপড়া প্রজাতি নিয়ে সাম্প্রতিক গবেষণা করেছে উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়, দ্যা মিসিসিপি এন্টোমোলিজক্যাল মিউজিয়াম, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং ডেভিস অ্যান্ড আর্কবোল্ড বায়োলজিক্যাল স্টেশন।

উত্তর ক্যারোলিনা স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ম্যাগাডালিয়ানা সোরগার বলেছেন, দানবাকৃতির এ পিঁপড়া সবার অগোচরে নিজেদের ভূমির বিস্তার ঘটিয়ে চলেছে। এ পিঁপড়া সম্পর্কে মার্কিন গবেষকদের তেমন কিছুই জানা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, যে সব এলাকায় এ পিঁপড়া ঢুকে পড়ছে সেখানকার অন্যান্য প্রাণীর সঙ্গে কী আচরণ করছে তাও জানা নেই।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন