চীনের সাথে পাল্লা দেয়ার জন্য ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াতে হবে

চীনের সাথে পাল্লা দেয়ার জন্য ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াতে হবে

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন,
ভারতের পরমাণু অস্ত্রবাহী ক্ষেপণাস্ত্র
চীনের প্রতিরক্ষা ব্যয়ের সঙ্গে পাল্লা দেয়ার জন্য ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর দাবি করেছেন সেদেশের তিন বাহিনীর প্রধানরা। তারা বলেছেন, প্রতিরক্ষা খাতে ভারতের মোট জিডিপির দুই শতাংশ সমপরিমাণ অর্থ বাড়ালে চীনের সঙ্গে পাল্লা দেয়া সম্ভব হবে।

ভারতের তিন বাহিনীর প্রধানরা প্রতিরক্ষা ও অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির কাছে এ দাবি জানিয়েছেন বলে এক বিশেষ খবরে জানিয়েছে দি হিন্দু। ভারতে এই প্রথম অর্থমন্ত্রীর পাশাপাশি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বও অর্পণ করা হয়েছে জেটলির ওপর। প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বরাদ্দের ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা এড়ানো এবং ব্যয় বরাদ্দ বাড়ানোর ক্ষেত্রে দ্বিধাহীন সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে বিজেপি সরকার এ পদক্ষেপ নিয়েছে।

কিন্তু ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আমলারা বলছেন, রাজনৈতিকভাবে বিতর্কিত ভর্তুকি কমানো ছাড়া বাজেটে সেনাবাহিনীর জন্য বাড়তি অর্থের যোগান দেয়া সম্ভব হবে না। ভারতের বিদায়ী সরকার চলতি অর্থ বছরের জন্য ২,২৪,০০০ কোটি রুপির বাজেট পেশ করেছে এবং এতে দেশটির প্রত্যাশিত জিডিপি’র ১.৭৪ শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

কিন্তু ভারতীয় তিন বাহিনীর বাহিনীর প্রধানরা বলছেন, চীনের ক্রমবর্ধমান সামরিক শক্তির সামনে ভারতের প্রতিরক্ষা খাতের প্রয়োজনীয় আধুনিকায়ন অর্থের অভাবে মুখ থুবড়ে পড়তে পারে।

অবশ্য গত শনিবার অরুণ জেটলি সাংবাদিকদের এই বলে আশ্বস্ত করেছেন যে, ঘাটতির ক্ষেত্রে ভারসাম্যপূর্ণ পদক্ষেপ নেয়ার পাশাপাশি ভারতের নিরাপত্তা খাতে প্রয়োজনীয় সম্পদের যোগান দেয়া হবে।

এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয় বলেছে, ভর্তুকি কাঠামোর আমূল সংস্কার করে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল যোগানো যেতে পারে। অবশ্য জুলাইয়ের বাজেটে এ জাতীয় পদক্ষেপ নেয়ার সম্ভাবনা কম। কিন্তু শিল্প খাতের মুখপাত্ররা বলছেন, সরকারি শিল্পখাতের অলাভজনক ইউনিটগুলোতে ভর্তুকির যোগান বন্ধ করে প্রতিরক্ষা খাতে অতিরিক্ত অর্থ যোগানো সম্ভব।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন