আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা থাকবে, ২০১৪ সালের পরও

আফগানিস্তানে মার্কিন সেনা থাকবে, ২০১৪ সালের পরও

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ, লেবানন, ইরান, চীন, মালয়েশিয়া, স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব, কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন
জেমস ডোবিন্স
২০১৪ সালের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে সব বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের কথা থাকলেও সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হচ্ছে না।

আমেরিকার পাকিস্তান ও আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষ দূত জেমস ডোবিন্স আজ (মঙ্গলবার) বলেছেন, ২০১৪ সাল শেষ হওয়ার পরও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মার্কিন সেনা আফগানিস্তানে মোতায়েন রাখা হবে। জাপানের রাজধানী টোকিওতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় এ কথা বলেন তিনি। আফগানিস্তানে সহায়তা প্রদান সংক্রান্ত আলোচনায় অংশ নেয়ার জন্য টোকিও সফর করছেন ডোবিন্স।

তিনি বলেন, সেনা সরিয়ে আনার বিশদ পরিকল্পনা এখনো খতিয়ে দেখছে ওয়াশিংটন। এ ছাড়া, আফগানিস্তানে কত সংখ্যক মার্কিন সেনা রাখা হবে সে বিষয়ে আগামী দু’এক মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।

২০১৪ সালের পরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা আফগানিস্তানে উপদেষ্টা বিষয়ক মিশন অব্যাহত রাখবে বলে জানান তিনি। ডোবিন্স বলেন, দেশটিতে এখন যত সেনা আছে তার চেয়ে অনেক কম সেনা মোতায়েন রাখা হবে; তবে সে সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য হবে। এ সেনাদল আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর মান উন্নয়নের কাজে নিয়োজিত থাকবে।

২০০১ সালে তালেবান উৎখাতের অজুহাতে আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে দেশটি দখল করে নেয় আমেরিকা এবং তার মিত্ররা। বর্তমানে দেশটিতে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো বাহিনীর প্রায় ৫১ হাজার সেনা রয়েছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সেনাদের সরিয়ে নেয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু এরপরও দেশটিতে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি বজায় রাখার চেষ্টা করছে আমেরিকা। প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের বাধার মুখে কাবুলের সঙ্গে এখনও এ সংক্রান্ত চুক্তিতে উপনীত হতে পারেনি ওয়াশিংটন।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন