আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যা

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক বন্যা

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন,
বন্যায় মাটির তৈরি এরকম শত শত ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে গত সপ্তাহের আকস্মিক বন্যায় মৃতের সংখ্যা প্রায় ১৫০ জনে পৌঁছেছে। কোনো কোনো এলাকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় এখনো উদ্ধার ও ত্রাণকর্মীরা পৌঁছাতে পারেননি।

জুযজান প্রদেশের গভর্নর বোইমুরাদ কোইনলি জানিয়েছেন, মাটি ও ইট মিশিয়ে তৈরি ঘর-বাড়ি বন্যার পানিতে ভেসে যাওয়ায় হাজার হাজার মানুষ তাবুর নীচে বসবাস করছেন। তিনি শুধুমাত্র তার প্রদেশে ৭০ জনের নিহত হওয়ার খবর দিয়েছেন।

প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত অন্য দুটি প্রদেশ সারে পোল ও ফারিয়াবে নিহত হয়েছে যথাক্রমে ৩১ ও ৪৩ জন। মাটির তৈরি বেশিরভাগ ঘর ধসে পড়েছে এবং ফসলের জমির অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। জুযজান প্রদেশের গভর্নর জানান, বন্যার্তদের সাহায্যের জন্য তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে এ পর্যন্ত ১৮ হাজার ডলার সমপরিমান ১০ লাখ আফগান মূদ্রা পেয়েছেন। এ ছাড়া, আরো ২০ লাখ আফগানি দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কাবুল।

সংবাদদাতারা জানিয়েছেন, স্থানীয় বেসরকারি টেলিভিশনগুলোসহ অন্যান্য গণমাধ্যমে বন্যার্তদের সাহায্যের যে আবেদন জানানো হয়েছে তাতে ব্যবসায়ী ও প্রবাসী আফগান নাগরিকসহ সাড়া দিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। বন্যদুর্গত বহু এলাকায় শুকনা খাবার, তাবু ও বিশুদ্ধ পানি পৌঁছে গেছে।

তবে সারে পোল প্রদেশের সংসদ সদস্য সাঈদ আনোয়ার সাদাত জানিয়েছেন, তার প্রদেশের দু’টি জেলা এখনো সম্পূর্ণ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। পানিতে তলিয়ে যাওয়া ঘর-বাড়ির ছাদে উঠে মানুষ উদ্ধারের অপেক্ষায় রয়েছে। সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার দিয়ে এরকম কিছু মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়েছে। একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা বলেছে, আফগানিস্তানের বন্যায় অন্তত ৪০,০০০ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং এদের মধ্যে ২৫,০০০ শিশু রয়েছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন