মার্কিন বিমান বাহিনী পাকিস্তানে ড্রোন হামলা চালিয়েছে

মার্কিন বিমান বাহিনী পাকিস্তানে ড্রোন হামলা চালিয়েছে

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি,
পাকিস্তানে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ যে নিয়মিত ড্রোন হামলা চালায় তা আমেরিকার বিমান বাহিনীর একটি স্থায়ী ঘাঁটি থেকে পরিচালনা করা হয়। নতুন এক তথ্যচিত্রে এ কথা বলা হয়েছে।

‘১৭ রিকনিসন্স স্কোয়াড্রন’ নামে পরিচিত এ বাহিনীর ঘাঁটি আমেরিকার নেভাদা মরুভূমিতে অবস্থিত। লাস ভেগাস থেকে ৪৫ মাইল দূরে অবস্থিত মোজাভে মরুভূমিতে ‘ক্রিচ’ বিমান ঘাঁটির একটি নিরাপদ চত্বর থেকে অভিযান পরিচালনা করে এ বাহিনী।

সিআইএ’র ভাড়া করা বেসামরিক ঠিকাদাররা নয় বরং এই ইউনিটের নিয়মিত পাইলটরাই পাকিস্তানে হামলায় ব্যবহৃত আমেরিকার প্রিডেটর ড্রোন পরিচালনা করে। সাবেক ড্রোন পরিচালনাকারীরা এ তথ্য দিয়ে আরো বলেছেন, মার্কিন বিমান বাহিনীই সব সময় পাকিস্তানে ড্রোন হামলা পরিচালনা করেছে। তারা বলেছেন, ড্রোন হামলা সংক্রান্ত কোনো তথ্য যাতে প্রকাশ করতে হয় সে জন্যেই সিআইএ’র নাম ব্যবহার করা হয়েছে।

২০১৩ সালে এক ব্রিফিংয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তারা দাবি করেন, তারা সিআইএ’র ড্রোন কর্মসূচি মার্কিন সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করতে চান।

কিন্তু সাবেক ড্রোন চালক ব্রাডোন ব্রিয়ান্ট এ তথ্যচিত্র নির্মাতাদের বলেছেন, তাদের এ সব কথা মোটেও সত্য ছিল না বরং মার্কিন সেনাবাহিনীর সঙ্গে জড়িত সবাই জানতেন, দেশটির বিমান বাহিনী ড্রোন হামলা পরিচালনা করছে।

তিনি আরো বলেন, সিআইএ হয়ত একজন ক্রেতা হিসেবে ড্রোন ব্যবহার করে থাকতে পারে কিন্তু মার্কিন বিমান বাহিনীই সব সময় এ হামলা পরিচালনা করেছে। ড্রোন হামলা নিয়ে কোনো তথ্য যাতে প্রকাশ করতে না হয় সেজন্য সিআইএ’র নাম ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

মার্কিন সিভিল লিবার্টিস ইউনিয়নের ন্যাশনাল সিক্যুরিটি প্রজেক্টের পরিচালক হিনা শামসি বলেন, ড্রোন হামলার আইনগত এবং তদারকি বিষয়ক নানা প্রশ্নের অবতারণা করেছে এ তথ্যচিত্র। এ জাতীয় তৎপরতার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক জবাবদিহিতা নষ্ট করা হয়েছে। এ জাতীয় তৎপরতা গোপনে চলতে পারে না বলেও জানান তিনি।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন