ভ্রান্ত চিন্তার (জিহাদুন নিকাহর) খপ্পরে ১৫ বছরের এক সৌদি মেয়ে

ভ্রান্ত চিন্তার (জিহাদুন নিকাহর) খপ্পরে ১৫ বছরের এক সৌদি মেয়ে

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ,
টিভি শিয়াঃ ১৫ বছরের এক মেয়ে যে জিহাদুন নিকাহর জন্য সিরিয়াতে এসেছিল, সে নিজের দেশে ফিরে যেয়ে তার মতামত বর্ণনা করে।
আয়েশাতুল বুকরা নামক ১৫ বছর বয়সী একটি সৌদি মেয়ে যে সিরিয়াতে জিহাদুন নিকাহ করতে সিরিয়াতে আসে এবং ফিরার সময় সে সাংবাদিকদের কাছে সিরিয়ার জঙ্গি বাহিনী এবং জিহাদুন নিকাহর প্রকৃত চেহারা তুলে ধরে।
সে বলেঃ আমি ওহাবী মুফতি মোহাম্মাদুল আরিফীর ফতুয়া মোতাবেক, যে নারীরাও জিহাদুন নিকাহর জন্য সিরিয়াতে যেতে পারে। তখন আমি সিরিয়াতে যাওয়ার মনস্থির করি এবং সেখানে যায়।
জিহাদুন নিকাহতে বিভিন্ন দেশের জঙ্গি পুরুষদের সাথে আমার দৈহিক মিলন হয় যাদের সংখ্যা প্রায় এক হাজারেরও বেশী। এসব জঙ্গি পুরুষেরা ছিল জাযায়ের, পাকিস্থান, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া সহ বিভিন্ন দেশের।
সে বলেঃ আমি বর্তমানে গর্ভবতি এবং আমি জানিনা যে আমার এ সন্তানের পিতা কে? সে বলে আমার মনে হয় আমার এ সন্তানের পিতা হচ্ছে জেবহাতুন নাসর এর কমান্ডার। কেননা সে আমাকে তার সাথে ইসরাইলে নিয়ে যায় এবং সেখানে সে আমার সাথে কয়েকবার দৈহিক মিলন ঘটে। সেখানে সে ইসরাইলের কমান্ডারের সাথে সাক্ষাত করে এবং তার কাছ থেকে অস্ত্র এবং সৈন্যর আদান প্রদানের কথা বলে।
আয়েশাকে জঙ্গিদের মনমানসিকতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে সে বলেঃ আমার মনে হয় যে সিরিয়াতে আল কায়েদা, নাসারা, ইসরাইল এবং কাতারের মাধ্যমে যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে তাদের ধ্বংষ হতে আর বেশীদিন নাই। কেননা তাদের মধ্যে অনেকেই সিরিয়ার সৈন্যবাহিনীকে দেখে ভয় পাই এমন অনেকে আবার যুদ্ধ ছেড়ে পালিয়েও যায়। সে আরো বলেঃ আমি অনেকবার দেখেছি যে, বিভিন্ন দেশের জঙ্গিদের লাশ ময়লা ফেলার স্থানেও পড়ে থাকতে দেখেছি এবং তাদের লাশ দেখে মনে হয়েছিল তারা হচ্ছে লাওয়ারিশ।

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন