বিন লাদেন কোথায় আছেন! আইএসআই প্রধান জানতেন

বিন লাদেন কোথায় আছেন! আইএসআই প্রধান জানতেন

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু,
ওসামা বিন লাদেন- আহমেদ শুজা পাশা
পাকিস্তানের সেনা গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র সাবেক প্রধান লে. জেনারেল আহমেদ শুজা পাশা সঠিকভাবে জানতেন আল-কায়েদার সাবেক নেতা ওসামা বিন লাদেন কোথায় আত্মগোপন করে আছেন।

মার্কিন দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমসের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক দ্যা এক্সপ্রেস ট্রিবিউন আজ (বুধবার) এ খবর দিয়েছে। এ খবরে আরো দাবি করা হয়েছে, অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে বিন লাদেনের আত্মগোপন করে থাকার বিষয়টি আইএসআই প্রধান জানতেন এবং এ বিষয়ে আমেরিকার কাছে প্রত্যক্ষ প্রমাণ ছিলো বলে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তা দৈনিকটিকে জানিয়েছেন।

২০১১ সালের ২রা মে মার্কিন সরকার দাবি করে, দেশটির বিশেষ কমান্ডো বাহিনী সিল পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে হামলা চালিয়ে আল-কায়েদার তৎকালীন প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছে। তবে এ দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ তুলে ধরতে পারেনি ওয়াশিংটন। পরে মার্কিন সরকার দাবি করে, বিন লাদেনের লাশ সাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছে।

পাকিস্তানের সেনা গোয়েন্দা সংস্থার অভ্যন্তরীণ সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবরে আরো বলা হয়েছে, বিন লাদেন বিষয়ক একটি ডেস্কও ছিলো আইএসআইতে। এ ডেস্ক স্বতন্ত্রভাবে কাজ করতো উল্লেখ করে এ খবরে বলা হয়েছে, ডেস্কটির নেতৃত্ব দিতেন একজন সেনা কর্মকর্তা; তবে ঊর্ধ্বতন কোনো কর্মকর্তার কাছে তাকে কোনোও রিপোর্ট করতে হতো না।

নিউ ইয়র্ক টাইমস আরো বলেছে, আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল জিয়াউদ্দিন বাট জানিয়েছেন, অ্যাবোটাবাদে বিন লাদেনকে পাকিস্তানের সেনা শাসক পারভেজ মুশাররফ আশ্রয় দিয়েছেন বলে তিনি ধারণা করেন। অবশ্য এ ধারণার পক্ষে কোনো প্রমাণ তুলে ধরতে পারেননি জেনারেল বাট। এ ছাড়া, নিউ ইয়র্ক টাইমস লিখেছে,পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোকে ক্ষমতা থেকে অপসারণের ষড়যন্ত্রের সঙ্গে পারভেজ মুশাররফ জড়িত ছিলেন।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন