কপালে ভাঁজ!

কপালে বা চোখের পাশে ভাঁজ পড়া বয়স বাড়ার একটি স্বাভাবিক লক্ষণ। কিন্তু কারও কারও অপেক্ষাকৃত কম বয়সেই অনেক ভাঁজ পড়ে, কেউ আবার অনেক বয়সেও টান টান ত্বকের অধিকারী হয়ে থাকেন। এই পার্থক্য কেন হয়? বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ত্বকের ভেতরে ডার্মিস স্তর পাত

কপালে ভাঁজ!
কপালে বা চোখের পাশে ভাঁজ পড়া বয়স বাড়ার একটি স্বাভাবিক লক্ষণ। কিন্তু কারও কারও অপেক্ষাকৃত কম বয়সেই অনেক ভাঁজ পড়ে, কেউ আবার অনেক বয়সেও টান টান ত্বকের অধিকারী হয়ে থাকেন। এই পার্থক্য কেন হয়? বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের ত্বকের ভেতরে ডার্মিস স্তর পাতলা হতে থাকে। কোলাজেন ও অন্যান্য ফাইবারের পরিমাণও কমে যায়। এতে ত্বক ঢিলে হয়ে আসে, ভাঁজ পড়তে শুরু করে। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের শুষ্কতাও বাড়ে, আর এটিও ভাঁজের জন্য কিছুটা দায়ী। কিছু বিষয় ত্বকের এই বুড়িয়ে যাওয়া ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে। যেমন অতিরিক্ত রোদে বা সূর্যালোকে কাজ করা, ধূমপান, পরিবেশদূষণ ও পারিবারিক ইতিহাস। ধূমপান ত্বকের কোলাজেনকে ধ্বংস করে। ত্বকের অকাল ভাঁজের চিকিৎসায় রেটিনয়েড ক্রিম থেকে শুরু করে বটুলিনাম টক্সিন, লেজার, কেমিক্যাল পিলিংসহ নানা পদ্ধতি ব্যবহূত হয়। কিন্তু এর কোনোটাই স্থায়ী সমাধান নয় এবং অত্যন্ত ব্যয়বহুলও বটে। আর চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনোটাই গ্রহণ করা যাবে না। দিনের বেলা বেরোতে হলে অবশ্যই ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন। ধূমপান পরিহার করুন। খাদ্যের তালিকায় প্রচুর ভিটামিন এ, সি, ই এবং বি-৩ যুক্ত খাবার রাখুন। ত্বকের শুষ্কতা এড়াতে প্রচুর পানি পান করুন। সূত্র: মায়ো ক্লিনিক।

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন