আমেরিকা কাকে দমন করছে জঙ্গিদের না মুসলমানদের?

আমেরিকা কাকে দমন করছে জঙ্গিদের না মুসলমানদের?

ইমাম জাওয়াদ, ইমাম তাকি, Imam jawad, mohammad taki, imam taki, মিয়ানমার, যুহাইর বিন কাইন, জুহাইর বিন কাইন, zuhair bin Kain , যোহাইর , যোহাইর বিন কাইন , লাইলা, উম্মে লাইলা, Laila, umme laila, Hazrat ali akbar, ali akbar, হজরত আলী আকবর, আলী আকবর, কারবালা, কুবানি, kubani, সাইয়্যেদ আলী খামেনেয়ী, আমেরিকা, ভারত, মিয়ানমার, চীন, নরেন্দ্র মোদি, আসাম, ওবামা, বারাক ওবামা, মুখতার সাকাফি, মোখতার সাকাফি, mokhter sakafi, জাবের ইবনে হাইয়ান, ইমাম সাদিক, সুইডেন, Hazrat fizza, hazrat fijja, হজরত ফিজ্জা, হজরত ফিযযা, সিরিয়া, শাম, এজিদের দরবার, জয়নাব, সকিনা, রাফাহ ক্রসিং, অবমাননা, মহানবী, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, আইএসআইএল,গাজা, ফিলিস্তিন, ইসরাইল, শিশু হত্যা, কুদস দিবস, জুমআতুল বিদা, কুদস,সাদক্বা, দান খয়রাত, ফেতরা, জাকাত, সাদকা, ভিক্ষা,  শবে বরাত, লাইলাতুল বরাত, দায়েশ, জঙ্গি,  দামেস্ক, ইসরাইল, সাইবার হামলা, ‍ৃ
টিভি শিয়া: আলী আকবর ব্রিগেডের কমান্ডার ক্বাসেম মুসলাহ বলেছেন, মার্কিন বিমানগুলো তিকরিতের উপকণ্ঠে সরকারি সেনাদের কয়েকটি ঘাঁটিতে বোমা বর্ষণ করলে ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীর অন্তত ২০ জন সদস্য হতাহত হন। হতাহতদের ১৭ জন ছিলেন ইরাকের পুলিশ।
এ ছাড়াও মার্কিন বিমানগুলো তিকরিতে ওয়াহাবি-তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল-এর একদল কমান্ডার ও নিষিদ্ধ বাথ পার্টির সদস্যদের রক্ষার জন্য তাদেরকে বিমানে চড়িয়ে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেয় বলে তিনি জানান।
আন্তর্জাতিক জোট ইরাকের স্বেচ্ছাসেবী গণবাহিনীকে তিকরিতে ঢুকতে নিষেধ করেছে যাতে আইএসআইএল-এর সন্ত্রাসীদের হাত থেকে এই শহরকে মুক্ত না করা যায়।
ক্বাসেম মুসলাহ আরো জানান, ইরাকের স্বেচ্ছাসেবী গণবাহিনী তিকরিতকে মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্ত করতে সক্ষম হত, কিন্তু মার্কিন হস্তক্ষেপের কারণে তিকরিতকে মুক্ত করার অভিযান এখন পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়েছে। ইরাকের সরকার সেনারা বেশ কয়েক দিন ধরে তিকরিত শহরকে অবরোধ করে রাখলেও এই শহরের ভেতরে ঢুকছে না এবং এই শহরকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে মুক্ত করার জন্য উচ্চ-পদস্থ কমান্ডারদের পক্ষ থেকে এখনও কোনো নির্দেশ দেয়া হয়নি বলে তিনি জানান।

 

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন