আল-কায়দার ইউরোপ থেকে ১২ কোটি ডলার আয়

আল-কায়দার ইউরোপ থেকে ১২ কোটি ডলার আয়

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, আইএসআইএল,গাজা, ফিলিস্তিন, ইসরাইল, শিশু হত্যা, কুদস দিবস, জুমআতুল বিদা, কুদস,
ব্রিটিশ দৈনিক টাইমস ফাঁস করেছে ইউরোপ এ পর্যন্ত আলকায়দাকে অন্তত ১২ কোটি ডলার চাঁদা দিয়েছে। ইউরোপ-এর নানা দেশ তাদের পণবন্দিদের মুক্ত করতে গিয়ে এ চাঁদা দিতে বাধ্য হয়েছে।

এসব দেশের মধ্যে রয়েছে ফ্রান্স, স্পেন ও সুইজারল্যান্ড। ২০০৪ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এই লেনদেন হয়েছে। একজন মার্কিন কর্মকর্তা এ তথ্য দিয়েছেন।

এদিকে নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, পণবন্দি উদ্ধারের জন্য চাঁদা হিসেবে ইউরোপসহ পশ্চিমা দেশগুলো ২০০৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত আল-কায়েদাকে দিয়েছে সাড়ে ১২ কোটি ডলার এবং কেবল গত বছরই তারা আল-কায়েদাকে এ বাবদ সাড়ে ছয় কোটি ডলার দিয়েছে। আর এ অর্থের বেশিরভাগই দিয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলো।

মালিতে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইকি হ্যাডলস্টোন বলেছেন, আল-কায়েদার সন্ত্রাসীদেরকে এভাবে চাঁদা দেয়ার কারণে পণবন্দি করার ঘটনা বেড়ে গেছে এবং যেসব পণবন্দির জন্য মুক্তিপণ দেয়া হচ্ছে না তাদের হত্যা করা হচ্ছে।

তিনি এ প্রসঙ্গে ব্রিটিশ পণবন্দি এডইউন ডায়ারের ঘটনা তুলে ধরে বলেছেন, এই ব্রিটিশ নাগরিক ২০০৯ সালে এক জার্মান নারী ও দুই সুইস নাগরিকসহ মালিতে অপহৃত হওয়ার পর ব্রিটেন সশস্ত্র অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দিতে অস্বীকার করে। এ অবস্থায় অন্য পণবন্দিরা ৮০ লাখ ইউরোর বিনিময়ে মুক্তি পেলেও ডায়ার নিহত হন।

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন